অলীক পাতার অন্যান্য সংখ্যা- পড়তে হলে ক্লিক করুন Library ট্যাব টি



। । "অলীক পাতা শারদ সংখ্যা ১৪৩১ আসছে এই মহালয়াতে। । লেখা পাঠানোর শেষ তারিখ ১৫ ই আগস্ট রাত ১২ টা ।.."বিশদে জানতে ক্লিক করুন " Notice Board ট্যাব টিতে"

Wednesday, October 2, 2019

অল্প স্বল্প গল্প-অবান্তর কথা -দ্বৈতা হাজরা গোস্বামী


অবান্তর কথা

দ্বৈতা হাজরা গোস্বামী



নেই নেই নেই

Image Courtesy: Google Image Gallery

জীবনটা নেই নেই নেই করে কেটে গেলো। কী মধ্যবিত্তের জীবন , কী বড়লোকের জীবন। চাল নেই , ডাল নেই , প্রেম নেই , চাকরি নেই , চাকরি আছে প্রমোশন নেই , 
ছোটবেলায় দেখেছি নেই কথাটা বলতো না মা,জেঠিমারা । বলতো বাড়ন্ত। রান্না ঘরের মাথায় লেখা থাকতো "অন্নপূর্ণার পূর্ণ ভাণ্ডার " যেন ম্যাজিক শব্দ। গরীবের ঘরে গেলেও কেউ কিছু না খেয়ে ফিরে যেত না। অন্তত মুড়ি বাতাসা , নাড়ু মুড়কি , গুড়ের পাটালি , লেবু চিনি শরবত। এখন কারোর বাড়িতে গেলেই
কী খাবেন ? গরম না ঠাণ্ডা ? দুধ ছাড়া না দুধ যুক্ত , সুগার আছে না নেই ?
তারপর এলো বিশাল একখানা মগে সবুজ চা। খুব স্বাস্থ্যকর এবং বিস্বাদ। এক চুমুকেই খিদে মেরে দেবে। আস্তে আস্তে চুমুক দিয়ে মনে মনে শপথ "আর কোনোদিন আসি ?" 
আসলে গাঁয়ের লোককে নেমন্তন্ন  করার অনেক জ্বালা।  এটিকেট , এলিগেন্স , এজুকেশন , " ই " দিয়ে শুরু কোনো কিছুই নেই। মেপে খেতে পারেনা , চেপে হাসতে পারেনা। বিড়াল ডিঙোনো ভাত খায় , মানে বিড়াল ডিঙোতে গিয়েও পারবেনা, মুখ থুবড়ে পড়ে যাবে। কিন্তু এসব কথা বলা চলবেনা। গরীব লোকের সব আছে। রাগ আছে , ঘুম আছে , সেন্টিমেন্ট আছে, পাকস্থলী শুকিয়ে যায়নি , মুখ হাঁ করা খিদে আছে।
বড়লোকের ফেসবুক আছে। জীবন আসলে ততটাও রোমান্টিক নয় যতটা ফেসবুকে দেখায়।
জীবন যাপনে মধ্যবিত্ত , বাইরে বড়লোক , আদতে ছোটোলোক। জীবনে প্রেম নেই ,প্রেম খুঁজতে চলো সুইজারল্যান্ডে। হাতে হাত ধরে ছবি। মেড ফর ইচ আদার।
ইনবক্সে , এতো ভালো ছবি দিলাম লাইক করলিনা ? লাভ দিতে হবে। তুমি আমার ছবিতে লাভ না দিলে তোমাকে জীবনে রেখে কী লাভ? 
ভালোবেসে ট্যাগ করেছে , ত্যাগালে অভিমান। 
এখনকার দিনে খুব সহজেই ত্যাজ্যপুত্র , ত্যাজ্য ভাইপো , ত্যাজ্য বাপ করা যায়। ব্লক করে দিলেই হলো। বক বক করলেই ধরে ব্লক করে দিতে হয়। মানুষ এখন বেশি জ্ঞান পছন্দ করে না। জন্মথেকেই স্মার্টফোনে স্মার্ট ,  গুগল সব গুলে খাইয়ে দিচ্ছে। মানুষকে কিছু জিজ্ঞেস করতে গেলেও তেড়িয়া। "গুগুল আছে তো , শুধুশুধু বিরক্ত করেন ক্যান ?"
বিরক্ত না করে অনুরক্ত হন , রক্তের কেউ হলে তো আরও সমস্যার। বাড়বাড়ন্ত দেখলেই রক্ত গরম। আমার নেই , ওর আছে , ওর হচ্ছে , ও পাচ্ছে , আমারই বাড়ির লোক অথচ আমি প্রমোশন পেলে কোনো সাড় নেই। বসের শালার প্রমোশনে লাভ দিচ্ছে , গলাগলি ছবি দিচ্ছে যেন "পিছলে জনম কা বিছড়া হুয়া" ,
 জেলাসি আর জেলুসিল বাঙালির নিত্য সঙ্গী। এখন অবশ্য মধ্যবিত্ত বাঙালি খুব স্বাস্থ্যসচেতন। ঘুম থেকে উঠে হাঁটে , সারাদিন সবুজ চা , সন্ধেয় হলুদ চা , রাতে লাল চা , মনটা শুধু চা চা চা , চাই চাই চাই করে।
জামা চাই , শাড়ি চাই , বাড়ি চাই , গাড়ি চাই , খ্যাতি চাই , ফিগার চাই , কোটি টাকার বিয়ে চাই , ভিরুশকা , নিকিয়াঙ্কা , দীপভীর, গরীবের নামে কি  এসব সম্ভব ? কানাই মালতী, মালকানা হয়ে তালকানা।
বিয়ের আগে প্রেম চাই , প্রেম করছি , বিয়ে করবো করবো করছি , বিয়ে করে ফেলেছি , প্রেম ধরে ফেলেছি , প্রত্যেকটার আলাদা ফটোশুট, না হলে মন খারাপ , মন খারাপ কাটছেই না।  
সব আছে , সব আছে , কী যেন নেই নেই , কথা বলার , কথা শোনার মানুষটা নেই।


পৃথিবী একটা বিশাল বাজার

Image Courtesy: Google Image Gallery


পৃথিবী একটা বিশাল বাজার আর মানুষ হলো তার প্রোডাক্ট।
এক একটা মানুষ একেকটা ব্র্যান্ডের। ব্র্যান্ড না থাকলে মানুষই নয়। পদার্থ ব্র্যান্ড , অপদার্থ ব্র্যান্ড , গুরু ব্র্যান্ড , শিষ্য ব্র্যান্ড, নিজের ব্র্যান্ড চেনাও , বাজারে দাম বাড়বে হু হু করে। কিন্তু পাল্টি খেলে কী  হবে বলা মুশকিল।
সারাজীবন কুচুটে শাশুড়ির রোল করে শেষে সর্বংসহা বিধবা মায়ের রোল করলে মোটেই পাবলিক মেনে নেবে না।
মিষ্টি মেয়ে ব্র্যান্ডের নরম মেয়েরা সারাজীবন মার খেয়েও দু’ একটা গাল দেবে না কিছুতেই। ওসব ভাষা তাদের মুখে মানায় না। ওই ভাবমূর্তি  সারাজীবন ধরে রেখে এগোতে হবে।
পৃথিবীতে এসেছো মানেই তুমি কিছু একটা করবে।
 "পেট চিন্তা চমৎকার " গরিবের ঘরে জন্মালে ওতেই সময় কেটে যাবে একটুও বোর লাগবে না  , বড়লোকের ঘরে জন্মালে শুরুতেই ওই চিন্তা নেই।   কমলা , বেদানা, আঙ্গুর পিস্ পিস্ করে পিষে পিষে  খাওয়ানো হবে যাতে  রক্ত হয় , বড় চাকরী করে বাবা মায়ের প্রতি রক্তের টান থাকে। সেই টানে পাঁচ, দশ বছরে একবার বাড়ি ফিরে  এসে বলে -" কী নোংরা জায়গা, এখানে থাকা যায়না "
 দুঃস্বপ্ন দেখে ভারতেই  মৃত্যু হচ্ছে অজানা ভাইরাসের আক্রমণে , পচা হসপিটালে , বিনা চিকিৎসায়।
"সেই দেশেতেই মরি " কী আল্হাদ, জন্মভূমি অব্দি ঠিক আছে।
গরীব মানুষের গায়ে রক্তের বদলে জল। খেটে খেটে রক্ত জল কী সাধে বলে ? ছোটবেলায় এক কাপ দুধে তিন কাপ জল মিশিয়ে খেয়েছিলো। জলের ধারে বস্তি , মশার আখড়া। মরেও গেলো  জলাতঙ্কে , জলবসন্তে ,বন্যার জলে ডুবে। রক্তে আয়রন নেই শুধুই আয়রনি।
অর্থাৎ সস্তার প্রোডাক্ট। বেশিদিন টিকলো না। আবার স্টেশনে নব্বই বছরের বুড়ি ভিখিরি। কুঁজো হয়ে গেছে।  দিব্যি চলে ফিরে বেড়াচ্ছে আর ঘরের বুড়িটা সত্তরেই নেতিয়ে পড়েছে।বড্ড বেশি পরনির্ভরশীল। ছেলেমেয়ের মুখ চেয়েই তো বুড়ো হওয়ার স্বপ্ন দেখেছে। বুড়ো বয়সে সুখ ভোগ করবে বলে মধ্যবিত্ত বাপ মা সারাজীবন পয়সা জমায়। খেটে খেটে হাড় কালি , রাতে ফাটা গোড়ালিতে বোরোলীন।
ওরা বড় হলে সংসারের চিন্তা নেই , এন্তার ঘুরবে। ষাট পেরোতেই খাট , বাষট্টি তে বাত। এতদিন শরীরের কথা ভাবোনি , শরীর তো ছেড়ে কথা বলবে না। ভালো ব্র্যান্ডের বিদেশে চাকুরী ছেলে মেয়ে তো তোমরাই চেয়েছিলে ?
অপদার্থ ভাইপোটি তবু খোঁজ খবর নেয়। নিশ্চয় কিছু ধান্দা আছে। বুড়োর তোষকের নিচে টাকার গাদি।
যাই  হোক শেষ  বেলায় মুখে জল তো সেই দিয়েছে। ক্লাস ফাইভ অব্দি পড়া  মুদির দোকানি।

গুরুজীর একটু ঠেলা লাগে

Image Courtesy: Google Image Gallery


আমরা সবাই এখন একটা দোলাচলে,  করবো? না  করবোনা ?
যাবো?  না  যাবো না , দুলেই চলেছি দুলেই চলেছি।
পাশ আর ফেল এর মাঝের দড়িতে হনুমানের মতো ঝুলে দোল খাচ্ছি।ইন্টারভিউটা হতে হতেও হলোনা।
অথচ উত্তর সব ঠিক ছিল , ইন্টারভিউ কর্তার গোঁফের আড়ালে পইরটের মতো হাসি ছিল। কিন্তু চাকরিটা হলো না।
ওভার কোয়ালিফায়েড। বড় বেশি পড়ে ফেলেছেন। জেনে ফেলেছেন ফালতু ফালতু। এই কাজে এতো জানার দরকার নেই। শুধু গলার জোর বেশি চাই। ঐরকম ফ্যাঁসফেঁসে গলায় ওদের শাসন করা যাবে না।
ক্লাসে বাঁদরের চাষ হয়। চেহারাটাও একটু দজ্জাল না হলে টিকতে পারবেন না।
বিয়ের বাজারে মেয়ে লিস্ট মিলিয়ে বিয়ে করছে। এক্সেল শিট রেখেছে- ঝন্টুর স্যালারি , পিন্টুর স্যালারি পাশাপাশি , পিন্টুর রোজগার বেশি , কিন্তু ঝন্টু বেশি হ্যান্ডসাম , পিন্টুর পেটের রোগ , ঝন্টুর বাবার সম্পত্তি ,
হিসেব কষে যাচ্ছে , অংকে মাথা ছিল একটুর জন্য অনার্সে ফেল। কিন্তু এও এক দোলাচল। এ কী উনিশ বছরের কচি বয়সে ফস করে বিয়ে করে নেওয়া নাকি ?

বয়স আরও উনিশ পেরিয়ে পাকা মাথা।
পাকা মাথায় বিয়ে না করাই উচিত। মা কাকিমাদের অবস্থা দেখলেই ইরিটেশন হয়। সারাজীবনে কী পেলো ? একবার ভেবেও দেখলো না। সংসার সংসার খেলতে খেলতে দিনগুলো কেটে গেলো।
 আইডেন্টিটি চাই , আইডেন্টিটি চাই , সাধারণের মাঝে অসাধারণ , ট্যালেন্ট সবার থাকে না। যাদের থাকে গোঁফ ওঠার আগেই হাওয়া। জেঠুরা মাথা নেড়ে বলে -" ট্যালেন্ট ছিল ছেলেটার মধ্যে ,বখে গেলো।"
বন্ধুদের পাল্লায় পড়ে বখে গেলো।
-কী করে ?
-টিউশন পড়ায় , আর সামান্য লেখালিখি।
-কবিতা লেখাই কাল হলো।
-সে আর বলতে ? কবি আর কাঙাল সমগোত্রীয়।
-ওর দুঃখের কথা কে শোনে ?
বটতলায় বসে থাকা দার্শনিক ছাগল অথবা বিচালি বাবা। সারাদিন বিচালি খেয়ে থাকেন একটুও বিচলিত হন না।
 সাফল্য হাতের মুঠোয় এসেও ফাঁক গলে বেরিয়ে যাচ্ছে ? কেন এমন হয় ?
-হয় হয়, দাড়ি চুলকে বাবা বলবেন -" এরকমই হয় এই ভবসংসারে , এই মায়াপ্রপঞ্চে " শুধু গুরুজীর একটু ঠেলা লাগে। নৌকোটা ধরে একটু ঠেলে দেবেন। আবার দুলতে দুলতে চলতে শুরু করবে।
যাদের ওই ঠেলে দেওয়ার লোক নেই তারা নিজের মতো ধাক্কা খেতে খেতে চললো


 
রাইটার্স ব্লকের বিপরীত

Image Courtesy: Google Image Gallery

লেখকের কলম দিয়ে কর্পোরেশনের জলের মতো হুড়হুড় করে লেখা আসছে। দিনে লিখছেন , রাতে লিখছেন , খেতে খেতে লিখছেন , বাসে ট্রামে অটোতে সর্বত্র লিখে যাচ্ছেন। এ হলো রাইটার্স ব্লকের বিপরীত অবস্থা। ব্রেনে জমে থাকা জমাট অনুভূতি গুলো বরফ গলা জলের মতো নিচে নামছে। কী করে এমন হলো ? প্রকাশকদের তাড়নায় গতবছর পুজোর পর থেকেই এই অবস্থা। যা ইচ্ছে তাই লিখছেন , পছন্দ না হলে দাঁত কিড়মিড় করে ছুঁড়ে ফেলছেন। ভালো লাগলে ধেই ধেই করে নেচে উঠছেন। লেখক মাত্রই জানে যে লেখক হওয়া কী অসম্ভব কঠিন ব্যাপার। ভৌতিক উপন্যাস লেখার সময় মাথায় চোদ্দ ভূতে ভর করে। রাতের বেলা আওয়াজ পাল্টে যাচ্ছে। বাড়ির লোকজন তটস্থ। খোনা ভাষায় বলছেন -" খেঁতে দাঁও, শুঁতে যাবো , বুঁলটি পঁড়তে বস "
বুল্টি তো দাঁতে দাঁত লেগে চিঁ চিঁ করছে। বুল্টির মা বিপদতারিনীর সুতো বাঁধছে। কিন্তু লেখার ভূত কী এতো সহজে যায় ?
গোয়েন্দা গল্প লিখছেন , সারাক্ষণ চোখ সরু করে ভাবছেন। বুল্টি আর বুল্টির মা কে জেরা করছেন। ভর দুপুরে কোথায় যাওয়া হয়েছিল? পার্লারের রাস্তায় কাদা , কিন্তু জুতোতে তো কাদা নেই ? উড়ে উড়ে গিয়েছিলে নাকি ?
তৃতীয় মাছের মুড়ো  কোথায় গেলো ?   পেটি থাকলে মুড়ো তো  থাকতেই হবে। স্কন্ধকাটা মাছ তো আর নয়।
- মুড়ো ছ্যাঁচড়া তে গেছে।
-" ছ্যাঁচড়াই তবে ভিলেন কালপ্রিট। ওকে পাতায় তুলে শাস্তি দেওয়া হোক।"
কল্পবিজ্ঞান লিখতে লিখতে ভাবছেন জানলার পাশের টিকটিকিটা টিকটিকি না অন্য কিছু। মানদা মাসি কিরকম রোবটের মতো কাজ করে। সব কথার একই রকম জবাব দেয়।ঘুমন্ত  শ্যালকের  কপালে  আব না নাকি গোপন কোনো সুইচ। আঙ্গুল দিয়ে খোঁচাতেই চিৎকার। বাঘা ফোঁড়া ফেটে গেছে।
।। সমাপ্ত ।।

| Aleekpatamagazine.blogspot.in |
  | Editor: Swarup Chakraborty | Publisher: Debasree Chakraborty |
|ALEEK PATA-The Expressive World |Online Magazine |
|a DISHA-The Dreamer Initiative |
|Special Puja Issue,2019 | September-October, 2019 |
| Third Year Third Issue |20Th Edition|
|© All Rights Reserved By The Editor and The Publisher |



















1 comment:

  1. ভৌতিক উপন্যাস লেখার সময় মাথায় চোদ্দ ভূতে ভর করে। রাতের বেলা আওয়াজ পাল্টে যাচ্ছে। বাড়ির লোকজন তটস্থ। খোনা ভাষায় বলছেন -"খেঁতে দাঁও, শুঁতে যাবো, বুঁলটি পঁড়তে বস"
    বুল্টি তো দাঁতে দাঁত লেগে চিঁ চিঁ করছে। বুল্টির মা বিপদতারিনীর সুতো বাঁধছে। কিন্তু লেখার ভূত কী এতো সহজে যায় ?
    এটা পড়ে হাসতে হাসতে (টাইপ করতে গিয়ে এটাও হাঁসতে হাঁসতেহয়ে যাচ্ছিল) পেট ফেটে গেল। এইটুকুই পাওয়া তো।

    ReplyDelete

Please put your comment here about this post

Main Menu Bar



অলীকপাতার শারদ সংখ্যা ১৪২৯ প্রকাশিত, পড়তে ক্লিক করুন "Current Issue" ট্যাব টিতে , সবাইকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা

Signature Video



অলীকপাতার সংখ্যা পড়ার জন্য ক্লিক করুন 'Current Issue' Tab এ, পুরাতন সংখ্যা পড়ার জন্য 'লাইব্রেরী' ট্যাব ক্লিক করুন। লেখা পাঠান aleekpata@gmail.com এই ঠিকানায়, অকারণেও প্রশ্ন করতে পারেন responsealeekpata@gmail.com এই ঠিকানায় অথবা আমাদের ফেসবুক গ্রুপে।

অলীক পাতায় লেখা পাঠান