অথ সারমেয় কাহিনী
জ্যোতিকা পোদ্দার
আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন সারমেয় প্রেমী। এই ছোট্ট ছোট্ট পোষ্যগুলি কে অনেকেই
সন্তান তুল্য স্নেহ করেন। পোষ্যরা বাড়ির অন্য সব মেম্বারদের মতোই ট্রিট পায়।
কখনো কখনো মেম্বারদের থেকেও বেশি আহ্লাদ
তারা পায়। বেশিরভাগই বিদেশি হয়। খুব মিষ্টি মিষ্টি এদের নাম হয়। এদের
খাওয়া-দাওয়া চালচলন আমাদের স্বদেশীয় চারপেয়ে ওদের থেকে অনেক আলাদা হয়। এদের
জন্য সবকিছু আলাদা থাকে। এদের খাবার, এদের স্নানের সাবান, এদের
খেলাধুলার অ্যাক্সেসারিজ... সবই বেশ দামি
হয়। কারোর কারোর তো আবার ট্রেনার ও থাকে। সকালে মর্নিং ওয়াক, বিকেলে
পার্কে হাওয়া খেতে যাওয়া... বাড়িতে কিভাবে থাকতে হবে... বাথরুম কিভাবে ইউজ করতে
হবে... বাড়িতে অতিথি এলে তার সঙ্গে কি রকম বিহেভ করতে হবে... সবই ট্রেনাররা এদের
শেখায়। এরাও বাধ্য ছাত্রের মত সবকিছু চটপট শিখে ফেলে। এদের মিষ্টি মিষ্টি কাণ্ডকারখানা
দেখে এদের মালিক বা মালকিনরা হেসে কুটিপাটি খান। এবং গর্ব সহকারে তাদের অন্য
বন্ধু-বান্ধবীদের কাছে পোষ্যটির নানা কীর্তি কাহিনীর গল্প করে যারপরনাই আনন্দ পান।
অলঙ্করণঃ মিঠুন দাস |
এইতো আমার বাড়ির পাশের বাড়িতেই রয়েছে একটি বিদেশি পোষ্য-তার নাম মাফিন।
খুবই মিষ্টি। তবে খুব ছোট নয় বেশ মাঝারি সাইজের আহ্লাদী প্রাণী। তার জন্য সবকিছু
আলাদা। বাড়ির কর্তা-গিন্নি এবং তাদের দুইটি মেয়ে মাফিনের জন্য প্রাণ পর্যন্ত
দিয়ে দিতে পারে। ওরা বেশ বাড়িতে পুজো আচ্চা
করে... প্রতি পূর্ণিমাতেই নারায়ন পুজো হয়। এবং পুজো চলাকালীন বাড়ির অন্য
সমস্ত মেম্বারদের সাথে মাফিনের নামেও পুজো
দেয়া হয়। আর মাফিন যখন ট্রেনারের সাথে রাস্তায় হাঁটতে বেরোয়... তখন দেখি ওর
হাঁটাচলাই অন্যরকম। আমাদের পাড়ায় যে সমস্ত সারমেয় কুল সারাদিন এদিক ওদিক ঘুরে
বেড়ায় তাদের দিকে খুব তাচ্ছিল্যের নজরে তাকায়। ভাবটা এরকম-তোদের স্টেটাস আর
আমার স্টেটাসটা.. দেখ...কেন জানিনা মাফিনকে দেখলে ই আমাদের পাড়ার সারমেয়
কুল ভয়ঙ্কর চিৎকার চেঁচামেচি জুড়ে দেয়।
আজকাল অবশ্য আমাদের দেশী সারমেয় দেরও বেশ রমরমা।
হঠাৎ সেদিন বাজারে দেখি মিষ্টি দেখতে একটি ছোট্ট পোষ্যকে বেশ মিষ্টি একটি জামা
পরিয়ে এক ভদ্রমহিলা কোলে করে নিয়ে বেরিয়েছেন। সেও কোলের মধ্যে থেকেই মুখ বের
করে এদিক ওদিক চোখ গোল গোল করে দেখছে। অন্য একজন ভদ্র মহিলা চারপেয়ে টিকে আদর করতে
গেলে পোষ্যটির মালকিন তাকে সাঁত করে
সরিয়ে নিল।
-না না ওকে নোংরা হাতে ছোঁবেন না।
অন্য ভদ্রমহিলা একটু থতমত খেয়ে ও সরি সরি বলে অপ্রস্তুত মুখে সরে পড়লেন।
আমি জিজ্ঞাসা করলাম-এ কোন প্রজাতির ..? ভারী মিষ্টি দেখতে.. আর
আপনিও খুব যত্ন করে রেখেছেন।
ভদ্রমহিলা একেবারেই গলে পড়ে হেসে বললেন-আরে না না এ বিদেশি নয়। একেবারে আমাদের স্বদেশীয়। খুব
মিষ্টি দেখতে ছিল বলে, আমি ওকে রাস্তা থেকে তুলে এনে যত্ন করে মানুষ করছি।
বাহ খুব ভালো কাজ করেছেন-বলে আমি চলে এলাম।
মনে মনে ভাবলাম এই চারপেয় কবে কিভাবে মানুষ হবে?
যাইহোক আজ যাদের নিয়ে আমার গল্প-সে আমার নিজের মাসতুতো বোনের দুই প্রিয়
পোষ্য-ক্যাডবেরি এবং কিটক্যাট। আমার বোন নিজে ওদের এই নামকরণ করেছে। ওরাও একদম
স্বদেশীয়।
খুব ছোটবেলা থেকেই আমার বোন রিমির সারমেয় প্রীতি ছিল দেখবার মতো। কিন্তু
ভাড়া বাড়ি টি ছোট হওয়াতে কোন পোষ্য সে রাখতে পারেনি। আমার মেসো মশায়ের
সারমেয় প্রীতি ছিল। বাপ বেটি দুজনে মিলে
তখন রাস্তায় সারমেয় দের খাবার খাইয়ে বেড়াতো। দুই চারটি সারমেয় একেবারে তাদের
ঘরের মানুষ ছিল বলতে হবে। আমার মেসো মশায়ের ধারণা ছিল যে এই সারমেয় রা খুবই
লক্ষী। এবং তার যত আয়-উন্নতি এই অবলা সারমেয়দের খাওয়ানোর জন্যই।
যাই হোক পরবর্তীতে মেসোমশাই নিজের একটা বাড়ি করলেন এবং সেই বাড়িতে ভাড়া
বাড়ি ছেড়ে চলে গেলেন।
এইবার রিমি মহানন্দে দুটি মিষ্টি মিষ্টি সদ্যোজাত কুকুরছানাকে একেবারে তার
পোষ্য বানিয়ে নিল। কুকুরছানা দুটির মাকে রিমি খুব খেতে দিত। হয়তো সেই কৃতজ্ঞতায়
তার দুই সন্তানকে সে রিমির হাতে তুলে দিয়েছিল।
রিমি তো মহাখুশি। মেসোমশাই নিজে হাতে তাদের সোপ-শ্যাম্পু সহযোগে চান করিয়ে
একেবারে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে ফেললেন।
বাড়ির সুন্দর বারান্দার এক কোনে পোষ্যদের থাকার জায়গা হলো। রিমি নিজেই ওদের
নামকরণ করল ক্যাডবেরি আর কিটক্যাট ।
একদিন খুব ভোর বেলায় আমার মাসিমণির হঠাৎ ফোন-‘তুই কি রকম মেয়ে রে সিমি?’
আমি হকচকিয়ে গিয়ে বললাম, ‘কেন মাসিমণি কি হয়েছে?’
‘আমাদের বাড়িতে দুজন নতুন অতিথি এল আর তুই তোদের দেখতে পর্যন্ত এলিনা!’
আমি তখনও এই দুই পোষ্যের ব্যাপারে বিন্দুবিসর্গ জানতাম না।
তাই আকাশ থেকে পড়ে বললাম-‘কে এসেছে? আমি জানিনা তো...’
‘ওরে রিমি যে কিটক্যাট আর ক্যাডবেরি কে এনেছে’।
সে তো মাসিমণি ও ছোট বেলা থেকেই চকলেট খেতে ভালোবাসে।
‘আরে ধুর! এরা হলো রিমির দুই পোষ্য’।
‘ও ! আচ্ছা,আচ্ছা, হ্যাঁ রিমির তো বহুদিনের শখ ছিল’।
‘তা, তুই একবার ওদের দেখতে আয়। সবাই এসে ওদের দেখে চলে গেল একমাত্র তুই-ই এলি
না’-মাসিমনির গলায় অনুযোগের সুর।
আমি বললাম ‘না ,না ,আজকে বিকেলে আসছি’।
‘ঠিক আছে শোন ওরা দই , আইসক্রিম আর কলা খেতে খুব ভালোবাসে। তবে কলাটা
মর্তমান নিবি’।
‘খালি হাতে আসবি না কিন্তু। তুই খালি হাতে এলে আমার কিন্তু মান সম্মান থাকবে
না’।
আমি ভয়ে ভয়ে বললাম, ‘আচ্ছা মাসিমণি.., তা কিটক্যাট আর ক্যাডবেরির জন্য কি
ওদের নাম অনুসারে কিটক্যাট আর ক্যাডবেরি ও আনবো...’!
মাসিমনি বলল, ‘সে তোর ইচ্ছা’।
বিকালে যথারীতি জিনিসপত্র নিয়ে হাজির হলাম। রিমি আমাকে দেখে একগাল হেসে বলল ‘এসো
দিদি’।
‘দেখ, কিটক্যাট ক্যাডবেরি আমার দিদি এসেছে’।
দেখলাম বেশ দুটি মিষ্টি মিষ্টি দেখতে নধরকান্তি পোষ্য ঘুরে বেড়াচ্ছে। দু'জনকেই একই
দেখতে সাদার মধ্যে হলুদ ছোপ। এই কদিনের যত্নে বেশ গোলু মোলু হয়ে উঠেছে। কে যে
কিটক্যাট আর কে যে ক্যাডবেরি-অমি তো বাপু দশ জনম নিলেও বুঝতে পারব না।
যাইহোক হঠাৎ একদিন মাসির ফোন-‘খুব সাংঘাতিক কান্ড ঘটে গেছে সিমি...’
কি হয়েছে মাসিমনি?
‘কিটক্যাট চুরি হয়ে গেছে...’
‘অ্যাঁ! কে করবে কিটক্যাট কে চু্রি? ওরা তো রাস্তার...’
বলেই আমি চুপ করে গেলাম।
ওইদিকে রিমির কান্না ভেসে এলো। শুনলাম মেশো নাকি ভোররাত থেকে রাস্তায়
রাস্তায় কিটক্যাট কে খুঁজে বেড়াচ্ছে।
আমাকে মাসী বললো ‘তোকে হোয়াটসঅ্যাপে কিটক্যাটের ছবি পাঠিয়ে দিচ্ছি তুই
শিগগিরি চারদিকে খোঁজ কর’।
হায় ভগবান! আমি এমনিতেই সরমেয় কুল থেকে ১০ হাত দূরে থাকি... আমি কি করে
খুঁজে বের করবো?
যাইহোক ফটো এলে কাজের দিদিকে দেখিয়ে বললাম-‘আসতে যেতে যদি দেখতে পাও... তো
আমাকে জানিও’।
পরে মাসি ফোন করে বলল সারমেয় প্রেমীদের নাকি একটা হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ আছে।
সেখানে কিটক্যাটের ছবি দিয়ে নিরুদ্দেশ ঘোষণা করা হয়েছে। চোর এইবার ধরা পড়ল বলে।
ওমা সত্যিই! রাতে খবর এলো কিটক্যাট ফিরে এসেছে। যে নিয়েছিল সে আরো বড়
সারমেয় প্রেমী। কিটক্যাট নাকি কোনোক্রমে বাড়ির বাইরে বেড়িয়ে রাস্তায় ঘোরাঘুরি
করছিল।উনি নাকি অবলা প্রাণী কে একা রাস্তায় দেখে যত্নসহকারে বাড়ি নিয়ে গেছেন।
আমার বোন তো রেগে তাকে বলল-‘আমার বাড়ির সামনেই তো বসে ছিল আপনি একবার আমাকে
বলবেন না’!
যাই হোক পরের দিন নাকি একটা ছোট্ট বাস্কেটে করে উনি কিটক্যাট কে ফেরত দিয়ে
যান। রিমির তো দুদিন নাওয়া-খাওয়া ছিলনা। কিটক্যাট ফিরে আসাতে আবার একটা বড়
পার্টি হল।
আমরা সবাই নিমন্ত্রিত ছিলাম।
তবে কিটক্যাটের একটু স্বভাব ছিল রাস্তায় রাস্তায় বেরিয়ে পড়া।
তবে একটু বড় হয়ে যাওয়াতে রাস্তায় বেরিয়ে গেলেও পরে নিজেই বাড়ি চিনে ফিরে
আসতে পারত।
এদিকে রিমির বিয়ে ঠিক হয়ে গেল। সায়ক খুব মিষ্টি ছেলে। আমাদের সাথে আলাপ
হলো। রিমি তাকে কিটক্যাট আর ক্যাডবেরির গল্প করতে লাগল। সায়কের সঙ্গে আমার
চোখাচোখি হতে চোখ দিয়ে ইশারায় বলল
সারমেয় তার খুব একটা পছন্দের জিনিস নয়। কিন্তু রিমির জন্যে হ্যাঁ হ্যাঁ
করেই যাচ্ছে। আমি মুখ টিপে হেসে অন্যদিকে মুখ ঘোরাই।
এরপরে কিটক্যাট কে নিয়ে যে ঘটনাটা বলবো সেটা সবচেয়ে মারাত্মক-
বছরখানেক আগে হোটেলে ভাগাড়ের মাংস খাওয়ানো হচ্ছে বলে বেশ আলোড়ন উঠেছিল। আর
এই ভাগাড়ের মাংসের মধ্যে কুকুরের মাংস ছিল সবচেয়ে বেশি আলোচিত। কুকুরের মাংস
নিয়ে আলোচনা তখন তুঙ্গে।
এদিকে কিটক্যাট যেমন বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়... একদিন তেমনি বেরিয়ে গেছে...
তিন চার দিন হয়ে গেছে কিটক্যাট আর বাড়ি ফেরেনি...রিমি মেসোমশাই বিভিন্ন জায়গায়
খোঁজখবর করেও কিটক্যাট কে আর খুঁজে পাচ্ছে না।
এদিকে রাস্তায় যে কোনো সাদায় হলুদ ছোপের
সারমেয় কে দেখলেই মেসোমশাই কিটক্যাট ভেবে তার কাছে ছুটে যাচ্ছে। হঠাৎ
একদিন বিকেলে একটি চারপেয় দেখে মেসো মশায়ের তাকে কিটক্যাট মনে হওয়াতে ছুটে তার
কাছে গেল। সেই সারমেয়টির গলায় একটা বকলেস বাধা ছিল। যেমন থাকতো কিটক্যাটের।
ব্যস, রাস্তার উপর মেসোমশাই ওই বকলেস ধরে সারমেয় টিকে জোর করে বাড়ি নিয়ে
যাওয়ার চেষ্টা করতে লাগলেন। আর সে তো কিছুতেই যাবে না। মাথা নাড়িয়ে ঘ্যাও ঘ্যাও
করে চিৎকার চেঁচামেচি জুড়ে দিল। মেসো তাকে যত টানে সে ততো অনড়।... হঠাৎ দুপাশ
থেকে একটি ছেলে এবং একটি মেয়ে খপ করে মেসোমশাই
এর দুই হাত ধরে বলে-‘পেয়েছি! পেয়েছি! এই হচ্ছে সেই লোক যে রাস্তার কুকুর
তুলে নিয়ে গিয়ে হোটেলে হোটেলে কুকুরের মাংস বিক্রি করে’। ‘পুলিশ! পুলিশ !পাকড়াও! পাকড়াও!’
মেসোমশাই পুরো হতভম্ব। উনি বললেন –‘ না! তোমরা ভুল ভাবছো
ভাই। এই আমার পোষ্য। বাড়ি নিয়ে যাচ্ছি’।
‘কিন্তু ও তো যেতে চাইছে না। ও তো আপনাকে চিনতে পারছে না... মিথ্যা কথা বলার
জায়গা পান না?’
ওদের চিৎকার-চেঁচামেচিতে বেশ কিছু লোক জড়ো হয়ে গেল। সবাই মজা দেখতে লাগল
মেসোমশাই পরলেন ফাঁপরে।
শেষে বুদ্ধি করে রিমি আর সায়ককে ফোন করলেন।
রিমি আর সায়ক এসে ওই কুকুরকে দেখে বলে না এত কিটক্যাট নয়।
তারপর ভুল-বোঝাবুঝির অবসান হয়।
ছেলে মেয়ে দুটি বলে আমরা বাসে করে যাচ্ছিলাম।ও নাকে ওইভাবে কুকুরটিকে টানতে
দেখে আমরা ভাবি যে উনি বোধহয় কুকুরের মাংস বিক্রি করেন তাই আমরা বাস থেকে ঝপাং
করে নেমে ওনাকে পাকড়াও করেছি।
কাকু বললেন, ‘সরি! সরি!... আসলে আমরাও কুকুর খুব ভালোবাসি’।
যাই হোক সে যাত্রায় সবকিছু ভালই ভালই মিটলো।
কিন্তু কিটক্যাটের খবর নেই।
হঠাৎ একদিন ভোরবেলা মাসির ফোন।
সিমি রে আজ বড় আনন্দের দিন। আমার কিটক্যাট ঘরে ফিরে এসেছে। তোর মেসো আনন্দে
তাকে সোপ শ্যাম্পু করিয়ে একেবারে ভদ্রলোক করে তুলেছে। আজ বিকালে আসিস আমাদের
বাড়ি। যেন মনে হলো __কিটক্যাট বনবাস কাল কাটিয়ে ঘরে ফিরল ।
এখনো কিটক্যাট আর ক্যাডবেরি বহাল তবিয়তে আমার মাসির বাড়িতে আছে। রিমির
বিয়ের সময় সায়ক দের বাড়ি থেকে তত্ত্বে কিটক্যাট এবং ক্যাডবেরির জন্য আলাদা
তত্ত্বের ট্রে এসেছিল। এবং তাতে কিটক্যাট এবং ক্যাডবেরির ব্যবহার্য খুব দামী দামী
জিনিস ছিল এবং সঙ্গে ছিল ক্যালসিয়াম দেওয়া দুটি হাড্ডি _খেলনা হিসাবে। কিটক্যাট
এবং ক্যাডবেরি ও বিয়ের প্রতিটি অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেছিল। এখন সায়কের সাথে ও
তাদের বেশ ভালো ভাব হয়ে গেছে।
আত্মীয়-স্বজন বন্ধুবান্ধবরা সবাই ধন্য ধন্য করেছিল।
(সত্য ঘটনা অবলম্বনে)
| Aleekpatamagazine.blogspot.in |
|ALEEK PATA-The Expressive World |Online Magazine |
| Editor: Swarup Chakraborty | Publisher: Debasree Chakraborty |
| Editor: Swarup Chakraborty | Publisher: Debasree Chakraborty |
| Special Lock-down Issue,2020 | April 2020 |হাসিরাশি সংখ্যা।
।নববর্ষ ১৪২৭| Third Year Fifth Issue |22nd Edition|
No comments:
Post a Comment
Please put your comment here about this post