অলীক পাতার অন্যান্য সংখ্যা- পড়তে হলে ক্লিক করুন Library ট্যাব টি



। । "অলীক পাতা শারদ সংখ্যা ১৪৩১ আসছে এই মহালয়াতে। । লেখা পাঠানোর শেষ তারিখ ১৫ ই আগস্ট রাত ১২ টা ।.."বিশদে জানতে ক্লিক করুন " Notice Board ট্যাব টিতে"

Saturday, October 1, 2022

ছোট গল্প - পকেটমার বৌ - উত্তম চক্রবর্তী

ছোট গল্প

পকেটমার বৌ

উত্তম চক্রবর্তী  

 


সিদ্ধার্থ বড়াল কলকাতা কর্পোরেশনের ক্লার্ক, মাস গেলে কেটে-কুটে হাতে মায়না জোটে মাত্র পনেরো হাজার টাকা। সেই টাকা দিয়েই বাড়ি ভাড়া, সংসার চালানো ও মেয়েকে পড়িয়ে বড় করে তোলা। ওঁর বাইশ বছরের মা মরা মেয়ে বি কম করেছে, ইচ্ছা চাকরি করার। এখন একটা চাকরী পেয়ে গেলে আর এক বছরের মধ্যে একটা ভাল পাত্র দেখে ওকে বিয়ে দিয়ে সিদ্ধার্থ রিটায়ার করে শান্তিতে বাংলা দেশে দাদা ভাইদের কাছে চলে যাবেন ঠিক করে রেখেছেন।

 

দোলন দিনরাত কেবলই ভাবে কিভাবে বাবার পাশে দাঁড়ানো যায়। ওর এখন যথেষ্ট বয়স হয়েছে, বি কম পাশ করে এখন এভাবে বেকার বসে থাকার কোন মানেই হয়না। দোলন দেখতে শুনতে বেশ ভালই। পাঁচ ফুট ছ’ ইঞ্চি লম্বা, গায়ের রং একটু চাপা হলেও মুখটা বেশ মিষ্টি। লম্বা ঘন চুল, সারা দেহে যৌবনের জোয়ার, আর আজকালকার মেয়েদের মত স্মার্ট ও চৌকশ মেয়ে দোলন। সেই দোলন কিন্তু ওর সুন্দর চেহারা বা রূপ দিয়ে কোন ইন্টারভিউতেই বসদের মন জয় করতে পারল না।

 

সেদিন রাতে ইউ টিউবে মোবাইলে শুয়ে শুয়ে একটা পুরানো হিন্দি সিনেমা দেখে দোলন ঠিক করল ও এবার অন্য পথে টাকা রোজগার করবে। সেই পথে ওর শরীরের ব্যবহার হলেও তাতে দোলনের কোন ইজ্জত নষ্ট হবেনা। দোলনদের ভাড়া বাড়ি ভবানি পুরে। পরদিন সেজে গুজে ইন্টারভিউ দিতে যাবার নাম করে বাবা অফিস যাবার আগেই দোলন বেরিয়ে গেল। ও জানে এই সময় ডালহৌসি মুখি বাসগুলিতে ভীষণ ভিড় হয়। দোলন সেইরকম একটা ভিড় বাসে উঠে পড়ল। লেডিস সিটের সামনে ভিড় দেখে ও উল্টো দিকে ছেলেদের দিকে দাঁড়াল গিয়ে। সেখানেও কিন্তু তখন বেশ ঠাসাঠাসি অবস্থা।

 

দোলনের সামনের মাঝবয়সী হাল্কা টাক মাথা লোকটা একবার ঘুরে তাকাল দোলনের দিকে। দোলন একটু মুচকি হাসি উপহার দিল লোকটাকে। আর তারপরেই দোলন ইচ্ছা করেই ওর সুগঠিত স্তন দিয়ে সামনের লোকটার পিঠে চাপ দিতে থাকে। যেন ভিড়ের চাপ সামলাতে পারছে না ও। লোকটার নড়াচড়া দেখেই বোঝা গেল ওষুধে কাজ হয়েছে। দোলন আরও ঘনিষ্ঠ হয়ে লোকটার পিঠে চেপে দাঁড়াল। মাঝ বয়সী অফিস যাত্রী লোকটার চেহারা ও পোষাক দেখেই বোঝা যাচ্ছিল যে বেশ পয়সা ওয়ালা লোক। মুখে স্মিত হাসি নিয়ে উনি দোলনের পরিপুষ্ট স্তনের ছোঁয়ার আনন্দটা উপভোগ করতে থাকলেন আর দোলন ওর কাজ শুরুকরে দিল।

 

দোলনের হাতটা আস্তে আস্তে নেমে আসে সামনের মানুষটার প্যান্টের পিছন পকেটের উপর। গভীর ভাবে যৌনতার সুড়সুড়ি উপভোগ করা মানুষটার মানিব্যাগটা এক মুহূর্তে চলে এলো দোলনের হাতের ঝোলানো ভানিটি ব্যাগের মধ্যে। লোকটা তখন এমন একটা আনন্দের সাগরে ভাসছে যে সে কিছুই বুঝতে পারল না। দোলন নিঃশব্দে কাজ সেরে ভিড় ঠেলে এগিয়ে গেল পিছনের দরজার দিকে। আড় চোখে তাকিয়ে দেখল লোকটা একটা আবেশ ঘন দৃষ্টি নিয়ে তাকিয়ে আছে ওর দিকে। দোলন আবার একটা মিষ্টি হাসি হেসে পরের স্টপেজে নেমে সামনের গলির ভিতর ঢুকে পড়ল।

 

গলিটা পার হয়ে পিছন দিকের আরেকটা রাস্তার বাস স্ট্যান্ডে এসে দাঁড়ায় দোলন। এখানে এসে ডালহৌসি গামী অন্য একটা ভিড় বাসে উঠে পড়ে দোলন। সেখানেও একটা যুবকের সাথে একই রকম ভাবে গা ঘেঁসে দাঁড়িয়ে তার প্যান্টের ব্যাক পকেট থেকে মানি ব্যাগ তুলে নেয় দোলন। বেলা দেড়টা অবধি ওর নিজের ভানিটি ব্যাগ প্রায় ভরে ওঠে পকেটমারি করা মানি ব্যাগে। বাড়ি ফিরে দোলন অবাক হয়ে দেখে প্রথম দিনেই এগারোটা পার্স পকেট মেরেছে ও। তাতে ওর হাতে একদিনেই দুই হাজার তিনশ’ আশি টাকা এসেছে। দোলন মনে মনে ভীষণ এক্সাইটেড হয় আর ভাবে হিন্দি সিনেমাটা দেখে বেশ ভাল একটা রাস্তা বের করেছে ও। এখন থেকে আর সকালে শুধু না, বিকেলে অফিস ফেরত যাত্রীদেরও বোকা বানিয়ে মানি ব্যাগ ঝাড়তে হবে। দোলন নিশ্চিত হয় যে ওকে কেউ ধরতে পারবে না আর বাবাকে ও সামনের মাস থেকেই একটা মোটা টাকা হাতে তুলে দিতে পারবে।

 

এই ভাবে প্রায় তিন সপ্তাহ হয়ে গেছে। এখনো পর্যন্ত দোলন মোট তেইশ হাজার টাকা জমিয়ে ফেলেছে। কিন্তু প্রথম ঝামেলাটা হল চতুর্থ সপ্তাহের প্রথম দিন সোমবার। একটা আটাশ উনত্রিশ বছরের লম্বা হ্যান্ড সাম দেখতে ছেলেকে টার্গেট বানিয়ে তার ঠিক পিছনে দাঁড়িয়ে ভিড়ের সুযোগে ওর পিঠে নিজের উদ্ধত বুকের চাপ দিতেই ছেলেটা ঘুরে দাঁড়ায় আর বিরক্ত ভরা দৃষ্টিতে তাকায় দোলনের দিকে। দোলন দেখেও না দেখার ভান করে অন্য দিকে তাকিয়ে থাকে। কিন্তু মিনিট পাঁচেক বাদে আবার দোলন ওর পিঠে নিজের পরিপূর্ণ বুকের ছোঁয়া দিতেই ছেলেটি ঘুরে দাঁড়িয়ে বলে ওঠে,’ আরে, কী হল কী ? ঠিক করে দাঁড়ান না।‘

 

দোলন দেখল এই মালটাকে ফাঁসানো সম্ভব না। উল্টে বিরক্ত চোখে তাকিয়ে রাগত স্বরে জবাব দিল, ’কী করব, দেখছেন না কিরকম ভিড়? আপনি ওদিকটাতে সরে দাঁড়ালেই তো পারেন, আমি একটু ভাল ভাবে দাঁড়াতে পারি। আশ্চর্য তো!’ ছেলেটি কী বুঝল কে জানে, ভিড়ের মধ্যে বাঁ দিকে চেপে দাঁড়িয়ে দোলনকে ওর সামনে এসে দাঁড়াতে বাধ্য করল। একজন ভদ্র লোক তখনই উঠে দাঁড়িয়ে বলল,’আপনি এখানে বসুন, আমি সামনেই নামব। ‘বাধ্য হয়ে দোলনকে বসতে হল আর তিনটে স্টপেজ বাদে নেমে পড়তে হল ওকে। সেদিন দোলনের মুডটাই অফ হয়ে যায়। ফিরে আসে বাড়িতে। খেয়ে দেয়ে আবার বিকেলের অভিযানে বেরিয়ে পড়ে দোলন।

 

সিদ্ধার্থ বড়াল মেয়ের হাতে পঁচিশ হাজার টাকা দেখে অবাক হয়ে গেছিলেন সেদিন। দোলন বাবাকে বলেছে একটা কোম্পানির সেলসের কাজ পেয়ে গেছে ও। প্রথম মাসের কুড়ি হাজার টাকা মায়না ও কমিশন এটা। এরপর ভাল কাজ করতে পারলে আরও অনেক কমিশন পাবে দোলন। সিদ্ধার্থ বড়াল মেয়ের মাথায় হাত দিয়ে আশীর্বাদ করলেন। দু’ফোটা চোখের জল গড়িয়ে পড়ল ওঁর চোখ দিয়ে। এতো দিনের চেষ্টা তাহলে সফল হল। মা মরা মেয়েটার জন্য একটা ভাল পাত্র খুঁজতে হবে এখন।

 

অফিসের বন্ধুদের জানিয়ে দেন সিদ্ধার্থ বড়াল। দুই একটা সম্বন্ধ আনলও কয়েকজন। কিন্তু সিদ্ধার্থ বড়ালের ঠিক পছন্দ হচ্ছিল না। শেষে ওঁর সিনিয়র ঘোষ বাবু তার শালার সাথে সম্বন্ধের প্রস্তাব দিল যখন তখন সিদ্ধার্থ বড়াল আর না করতে পারেননি। পাত্র ওঁর শালা, স্টেট ব্যাঙ্কের জুনিয়র অফিসার, উনত্রিশ বছর বয়স এবং দেখতে শুনতেও নাকি বেশ ভাল। কালীঘাটে নিজেদের বাড়ি। এক ভাই এক বোন। ঘোষ বাবু পাত্র অনিকেতের খুব প্রশংসা করলেন। সিদ্ধার্থ বড়াল রাজি হয়ে গেলেন।

 

এক মাসের মধ্যে প্রথমে মেয়ের ফোটো দেখে পছন্দ, তারপর বাড়িতে এসে ঘোষ বাবু এবং তার স্ত্রী মেয়েকে দেখে পাকা কথা বলে দিন ক্ষণ ফাইনাল করা সবই হয়ে গেল। কিন্তু ছেলে মেয়ের ফটো দেখলেও এলো না মেয়ে দেখতে। পাত্র শুধু একটাই শর্ত দিয়েছে যে বিয়ের পর দোলনের চাকরী করা আর চলবে না। ওকে সংসারে মন দিতে হবে এবং পাত্র আর তার বৃদ্ধ বাবা মাকে সুখে শান্তিতে রাখতে হবে। সিদ্ধার্থ বড়াল পাত্রর সাথে দেখা করবার পর তার এই সামান্য দাবিকে সঙ্গে সঙ্গে মেনে নিয়েছেন। সত্যিই তো, এতো ভাল পাত্র, সুন্দর নির্ঝঞ্ঝাট পরিবার, এখন ওর বর যখন চাইছে না তখন কি দরকার দোলনের আর চাকরী করবার ? দোলন প্রথম দিকে আপত্তি করলেও মনে মনে ভাবল বাবার যুক্তিটা ঠিকই। কি দরকার আর এই সব নোংরা কাজ করার। তার চেয়ে বিয়ে করে বরকে নিয়ে অনেক না দেখা জায়গায় বেড়াতে যাবে দোলন।

 

বিয়ের দিন প্রথম শুভ দৃষ্টির সময় দোলন দেখল অনিকেতকে। কোথায় যেন দেখেছে ওকে, কিছুতেই মনে করতে পারল না দোলন। কিন্তু অনিকেতের সুন্দর হ্যান্ড সাম চেহারা দেখে ওর মনটা ভরে গেল। ওর বর টা যে এত ভাল দেখতে হবে দোলন কল্পনাও করতে পারে নি। লক্ষ্য করল অনিকেতের মুখে তৃপ্তির হাসি। দোলন জানে যে পাত্র ওর ফটো দেখেই ওকে পছন্দ করেছে। তাই হয়ত খুব খুশী মনের মত বৌ পেয়ে। দোলনও মুচকি হাসল।

 

ওদের বিয়েতে কোন বাসর জাগা হয়না। প্রথম রাতেই দোলন আর অনিকেতকে ভাড়া করা বিয়ে বাড়ির একটা ঘরে আলাদা ভাবে শুতে দেওয়া হয়। রাত তখন প্রায় সাড়ে বারোটায় ওরা সেই ঘরে দরজা বন্ধ করে শুতে গেল। দোলন বিছানার একপাশে হাঁটু মুড়ে বসে ছিল তখন। অনিকেত দরজা আঁটকে এসে বসল ওর পাশে। দোলনের একটু ভয় একটু লজ্জা দুরকমেরই অনুভূতি হচ্ছে তখন। অনিকেত দোলনের পাশে এসে এই প্রথম ওর সাথে কথা বলল। জিজ্ঞাসা করল,’ কি দোলন, আমাকে তোমার পছন্দ হয়েছে তো? তুমি তো আগে আমাকে দেখই নি, তাও আমি তোমার ফটো দেখেছি আগে। এখন বল, আমাকে পছন্দ হয়েছে?’

 

দোলন কী বলবে ভেবে পাচ্ছিল না। নতুন স্কুলের হেড মিস্ট্রেসের সামনে দাঁড়ানো ছাত্রীর মত মাথা নিচু করেই ঘাড় নাড়িয়ে নিচু স্বরে শুধু বলল,’ হ্যাঁ, হয়েছে। কিন্তু আপনি আমার চাকরীটা ছাড়তে বললেন কেন বলুন তো?’ দোলন আর কোন কথা খুঁজে না পেয়ে কিছু না ভেবেই জিজ্ঞাসা করে।

 

অনিকেত দোলনের গা ঘেঁসে বসে হাসি মুখে জবাব দেয়,’ আমি চাইনা আমার দোলন সুন্দরী অফিস যেতে গিয়ে বাসে করে ভিড়ের মধ্যে অন্য কোন পুরুষের গা ঘেঁসে দাঁড়িয়ে তাকে বিব্রত করুক বা নিজেও অসম্মানিত হোক। তুমি আমাকে না চিনলেও আমি তোমার ফোটো দেখেই তোমাকে চিনেছি দোলন। সেই যে সেদিন বাসে ভিড়ের মধ্যে তোমার নরম বুকটা চেপে বসেছিল আমার পিঠে, মনে আছে দোলন? তারপর আমি সরে দাঁড়ালাম, তুমি বসে পড়লে’।

 

মনে মনে চমকে উঠল দোলন। হ্যাঁ, এবার ওর মনে পড়েছে। সেদিন বাসে এই অনিকেতের সাথেই ওর ঝগড়া লাগতে লাগতেও লাগেনি। ভাগ্যিস ভদ্র অনিকেত ওর যুবতী দেহের সৌন্দর্য উপভোগ করবার সুযোগের চেষ্টাই করেনি, উল্টে সরে দাঁড়িয়ে দোলনকে সিটের সামনে এগিয়ে যেতে দিয়েছিল আর দোলনকে একজন সিট ছেড়ে দিয়েছিল। সেই দিনের সেই ঘটনার কথা মনে করে দোলন ভয় পেয়ে গেল যে অনিকেত আবার ওকে খারাপ মেয়ে ভাবে নি তো? মনে সাহস এনে ফিস ফিস করে শুধু বলল,’কি জানি, আমার কিছু মনে পড়ছে না। রোজই অফিস যেতে গিয়ে ভিড়ের চাপে বার্গারের মত অবস্থা হয়। আপনার সাথে হয়ত কোনদিন ধাক্কাধাক্কি হয়ে গেছে। ছিঃ ছিঃ, কি কাণ্ড বলুন তো। আপনি ঠিক মনে করে রেখেছেন। আমার খুব লজ্জা লাগছে এখন। কিছু মনে করবেন না প্লীজ। ‘কথাটা বলে দোলন লজ্জায় ও ভয়ে দুই হাতে মুখ ঢাকে।

 

অনিকেত হেসে ফেলে আর দোলনের মুখের সামনে থেকে হাত দুটো সরিয়ে ওর মুখটা তুলে ধরে। আদুরে গলায় বলে,’আরে ধ্যুর, ছাড়তো ওসব কথা। কাছে এসো…’। দোলন লজ্জায় চোখ বুজে বসে থাকে। ধীরে ধীরে অনিকেতের তপ্ত ঠোঁট নেমে আসে আর গভীর ভাবে চুম্বনে লিপ্ত হয় অনিকেত ওর সদ্য বিবাহিতা দোলন সুন্দরীর সাথে। নরম দেহটাকে বিছানায় ফেলে জড়িয়ে ধরে। দোলন তখন মনে মনে ভাবছে ঈশ এবার ওর কোম্পানির নাম জিজ্ঞাসা করলে ও তখন কী নাম বলবে? শেষে অনিকেতের এইভাবে জড়িয়ে ধরে চুম্বনের উত্তেজনার মুহূর্তটা যাতে নষ্ট না হয় তাই ভাবল ‘ধ্যুর, যা হয় হোক, একটা কিছু বলে দেব খন। এখন আগে অনিকেতের সাথে কোথায় হনিমুনে যাব সেটা আলোচনা করে নিতে হবে। ‘অনুভব করল অনিকেতের হাতদুটো ওর বুকের উপর নাড়াচাড়া করছে, যেই বুকটাকে একদিন এই ছেলেটা পাত্তাই দেয়নি।

 

অভ্যাস বশত দোলনের হাতটা চলে যায় অনিকেতের পাঞ্জাবির পকেটে। তারপরেই মা কালীর মত জিভ কেটে তাড়াতাড়ি হাত সরিয়ে নিয়ে মনে মনে প্রতিজ্ঞা করে ‘না বাবা, আর নয়, যথেষ্ট হয়েছে’।


 শারদ সংখ্যা-১৪২৯ | aleekpata.com | 30th Edition |

| ALEEK PATA- Your Expressive World |Online Magazine |

| Editor: Swarup Chakraborty | Publisher: Debasree Chakraborty |

| Durga Puja , 2022 | July-Oct 2022 | Fifth Year Fourth Issue  |

© All Rights Reserved by The Editor and The Publisher |

| a DISHA-The Dreamer Initiative |

 

No comments:

Post a Comment

Please put your comment here about this post

Main Menu Bar



অলীকপাতার শারদ সংখ্যা ১৪২৯ প্রকাশিত, পড়তে ক্লিক করুন "Current Issue" ট্যাব টিতে , সবাইকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা

Signature Video



অলীকপাতার সংখ্যা পড়ার জন্য ক্লিক করুন 'Current Issue' Tab এ, পুরাতন সংখ্যা পড়ার জন্য 'লাইব্রেরী' ট্যাব ক্লিক করুন। লেখা পাঠান aleekpata@gmail.com এই ঠিকানায়, অকারণেও প্রশ্ন করতে পারেন responsealeekpata@gmail.com এই ঠিকানায় অথবা আমাদের ফেসবুক গ্রুপে।

অলীক পাতায় লেখা পাঠান