অলীক পাতার অন্যান্য সংখ্যা- পড়তে হলে ক্লিক করুন Library ট্যাব টি



। । "অলীক পাতা শারদ সংখ্যা ১৪৩১ আসছে এই মহালয়াতে। । লেখা পাঠানোর শেষ তারিখ ১৫ ই আগস্ট রাত ১২ টা ।.."বিশদে জানতে ক্লিক করুন " Notice Board ট্যাব টিতে"

Showing posts with label ঋতুরাজ ২০১৯ সংখ্যা. Show all posts
Showing posts with label ঋতুরাজ ২০১৯ সংখ্যা. Show all posts

Sunday, March 31, 2019

পলাশ- দেবশ্রী চক্রবর্তী -স্বরচিত কবিতা আবৃত্তি

পলাশ

দেবশ্রী চক্রবর্তী

(স্বরচিত কবিতা আবৃত্তি)

This is a Multimedia Post , Please Click To View The Post 





মা-মলয়েন্দু মজুমদার -স্বরচিত কবিতা আবৃত্তি


মা
মলয়েন্দু মজুমদার

(স্বরচিত কবিতা আবৃত্তি)

This is a Multimedia Post , Please Click To View The Post 


http://aleekpatamagazine.blogspot.com/2019/03/index-spring-number-2019.html




সম্পাদকীয়- ঋতুরাজ সংখ্যা ১৪২৫ (III RD Yr. IST Issue-XVIIITh Edition)




CLICK TO READ


















কবিতা-পলাশ-দেবশ্রী চক্রবর্তী

পলাশ 
দেবশ্রী চক্রবর্তী



পলাশ বনে 'আগুন',
আজ আমার মনে ফাগুন।
আমার কাজল কালো আঁখি-
আজ তোমায় বেঁধে রাখি,
কাল থাকি...... না থাকি।
যদি সময় দিলে ফাঁকি,
কিছু 'আগুন' রঙে গেঁথে
চলো মনে ধরে রাখি।
কত শত যুগের পরেও
পলাশ, অমনি রঙ্গীন তুমি
তোমায় বক্ষে নিয়ে আজও
বিভোর বঙ্গ ভূমি,
আমি বারে বারে আসি,
টানে আমায়,.......
মাটির ওই বাঁশি।
সেই লাল মাটি আর
 কালো পাহাড়ের দেশে,
যেন ফিরতে পারি শেষে।
http://aleekpatamagazine.blogspot.com/2019/03/index-spring-number-2019.html

আঁকি বুকি-জলরঙ-দেবরূপা চক্রবর্তী (সপ্তম শ্রেণী)


বসন্তের বিকেল (পোস্টার কালার)

দেবরূপা চক্রবর্তী (সপ্তম শ্রেণী) 




http://aleekpatamagazine.blogspot.com/2019/03/index-spring-number-2019.html
















গল্প- চৈত্রের বাজার-শম্পা সান্যাল


চৈত্রের বাজার 

শম্পা সান্যাল


-হ‍্যা গা কোলকেতায় নাকি ছেলের বাজার চলতিছে!
-সে তো চলেই, পতিবছর, এ আর নুতন কি কতা।
-পতিবছর!
-কেনে, কোলকাতা কেনে, একানেও তো বসে।
তোরে কেডা বললো?
-রানীর মা এয়েছে না, বলতেছিল সস্তায় নাকি মেলা জিনিস মেলে। হ‍্যাগো আমাদের হাটের মতোন নাকি ঐ যে গাজনের মেলা তার মতো?
-আরে না-হ‍্যা ধর্ ঐ এক‌ই একটু ভেন্ন বলে হারাণ বিড়ি ধরায়।
-আমারে তো ক‌ওনি কখোনো। এখানেও বসে ছেলের বাজার!
এমন নাম কেন? ভাবে বাসবী। 
-কি রে চুপ মেরে গেলি যে! কি ভাবতেছিস?
-একদিন নে যাবা?
-বোঝো! কি হবে শুনি গিয়ে
-না, এই আর কি, এট্টু দেখতাম। আচ্ছা ছেলের বাজার বলে কেন্ গো?
-ওরে বাবারে, এতো মহাজ্বালা! বেলা চড়চড়্ করে বারতেছে, কাজে বেরোবো নাকি! 
বাসবী আর কথা বাড়ায় না। তাড়াতাড়ি করে মানুষটারে ভাত বেড়ে দেয়। 


                          রানীর মা বলতেছিল ও যে বাড়িতে থাকে সে বাড়ির বৌ নাকি বাচ্চা বিয়োতে পারবে না তাই একখান মেইয়ে কিনে এনেছে। আচ্ছা ছেলে মেলে? তিন তিনখান্ মেয়ে, শ্বাউরি কথায় কথায় শোনায় বংশে পিদ্দিম জ্বালানোর জন্য কেউ আর র‌ইলো না। সবথেকে দুঃখু লাগে মনে যখন কোনো পোয়াতির সাধভক্বন হয় ওরে আগে কেউ সামনে যেতে দেয় না, ও ছেলে আঁটকুড়ী কিনা!
এই ছেলের বাজারে কি মেলে? কারেই বা শোধায়! 


         সারাটা রাস্তা হারান বকবক করে, বলে-দেখলে তো! মনের বাসনা পুন‍্য হয়েছে? কি না ছেলের বাজার দেকবো।
-আমি তো একবার‌ই বলে ছিলাম
-তুই তো কিচু নিলি নে।
-না, ওসব তো আমাদের হাটেও মেলে গো। তবে গাজনের মেলা এর চেয়ে ভালো। 

মনে মনে নিজেকে ধিক্কার দেয, ছেলেমেয়ে কি আলু-পটল যে বাজার  মিলবে! এমন ভাবনা কেন এলো যে! আঁচলে নাকচাবির সাথে মনোবেদনাকেও বেঁধে রাখে। 

-আচ্ছা, দেকেছো বলতেছে ছেলের বাজার কিন্তু মেলা মেয়েমানুষের‌ই ভির।
-দূউর, তুই কি রে! বলে হারান হাসতে থাকে।
-ক‍্যান্, হাসতিছো কেনো?
-আরে বাবা বাজার কি ছেলে মেয়েদের আলাদা হয়! ছেএল  মানে, মানে হলো গিয়ে বিকরি। বোঝা গেল! চল্ চল্ পা চালিয়ে,এট্টা ভ‍্যান যদি পেতাম!
-না গো বাসে বাসে মেলা পয়সা গেচে, এটুকু পথ হাটতি পারবো, চলো।
-কত্তদিন পর আমরা দোজনে বের হ‌ইছি বল্।
বাসবী হাসে, পথ্থম পথ্থম হারান নে বেরোতো। শাউড়ি রাগ করলি ওর হয়ে দু-কতাও কয়ে দিতো। কি করবে, পাঁচটা মানসের পেট চালাতে গিয়ে সব সাদ আহ্লাদ গেচে। পিছন ফিরে হারান তাড়া দেয়, বাসবী বলে-ছোট মেইয়েটারে আনলি হতো, কাঁদতেছেল।
-দেকলি তো মানসের মেলা, ওরে নিয়ে আসলে পারতিস! ও ঠিক আচে, এইতো গাজনের মেলা বসতেছে, ওকানে ওদের নে যাবো। 
দীর্ঘশ্বাস ফেলে বাসবী। - চন্ডিতলায় থাকলি আমিও এট্টু রোজগার করতি পারতাম।
মাতায় মাতায় সব মে, বিয়েসাদি তো দিতে  হবে!
-ঘরে সোমথ্থ মেয়ে রেখে বেরোতি পারতি?
-সে তো অনেকেই যায়।
-থাকার মধ্যে আছে তো ঐ বাপ পিতেমহের ভিটে, দেবো বেচে।
-ওমাগো, সাযের বেলা কি অলুক্বনে কতা! দুগ্গা দুগ্গা বলে বাসবী মাথায় হাত ছোঁয়ায়। পায়ে পায়ে ক্লান্ত দুটো শরীর এসে দাঁড়ায় চাঁদের আলোয় আলোকিত একফালি উঠোনে। 
-মনু, ওমা! আলো ! দরজা টা খোল্ মা।

লোক‍্যাল ট্রেনে নিত‍্যযাত্রীদের একটি গ্ৰুপে একজন গল্পটি করেন। বাসবীর অজ্ঞতা ধরে হাসে অনেকে, সূত্র ধরে উঠে আসে নানা কথা, আলোচনা অন‍্যদিকে এক সময় ঘুরেও যায় হঠাৎ একজন বলেন 

-অশিক্ষিত, অজ্ঞ মহিলা নিজ গর্ভজাত নয় জেনেও কি ছেলে যদি পেতো মন থেকে মেনে নিতে পারতো! ওর পরিবার? সাথে সাথে একসঙ্গে অনেক গুলো যুক্তি-তর্ক খাড়া হলো, ইতিমধ্যে গন্তব্য স্টেশন,প্রসঙ্গ থেকে প্রসঙ্গ পাল্টে পাল্টে যেতে লাগলো। ফাঁকা হয়ে এলো কামরা, আশেপাশের যাত্রীরাও অনেকে শুনতে শুনতে নেমে গেল গন্তব‍্যে। চুপচাপ বসে সবার কথা শুনতে শুনতে সময় কাটছিল, এবার মনে এলো ঘটনাটা যদি সত‍্যিই হতো -এই অজ্ঞতাকে কি তুচ্ছ জ্ঞান করতে পারি! আজ যদি হাজার প্রতিশ্রুতির বদলে সঠিক পদক্ষেপ নেওয়া হতো! আমরা, যারা তথাকথিত শিক্ষিত দলে আছি, আমাদের‌ও কি দায় নেই। একজনকে শিক্ষিত অন্তত শিক্ষার আলো দেখাই না, কেনএরকম ছোট ছোট আমাদের চোখে মজা (অন‍্যের অজ্ঞতা নিয়ে) সবাই দেখি, শুনি। না জানাটা তো সবসময় দোষের নয়, আলোকিত অঙ্গনে আসন পেলে ছেলের বাজার মানে 'সেল' আর এই বাজারের বিশেষত্ব ১০/২০ শতাংশ হারে কমমূল‍্যে জিনিস মেলে, পুরোনো স্টক ক্লিয়ার করা হয়, এটুকু জানা থাকলে অলীক কল্পনা চুরমার হয়ে বাস্তবের মাটিতে আছড়ে পড়তো না। আর তার‌ই সাথে সাথে জানতো ছেলে কি মেয়ে হবে সেটা একদমই মায়ের উপর নির্ভর করে না। অকারণে নানা কটুকথা থেকে মিলতো মুক্তি। নানাভাবে বিভিন্ন আঙ্গিকে শেখানো যায়, বোধের বিকাশ ঘটানো তো যায়! এসব ভাবনা ট্রেনে রেখে নেমে যাই নির্ধারিত স্টেশনে, আমিও।
http://aleekpatamagazine.blogspot.com/2019/03/index-spring-number-2019.html





















মুক্ত গদ্য -বসন্ত-কথা -শম্পা সান্যাল


বসন্ত-কথা 

শম্পা সান্যাল


ছয় ঋতুর মাঝে গ্ৰীষ্মের দাপট, বর্ষার মাস্তানি অতিক্রান্ত শরৎ-হেমন্ত-শীত নিজ নিজ আচরণ সেরে ফেলতে না ফেলতেই তোমার আগমণ, হে বসন্ত। ঋতুরাজ যে-রাজকীয় প্রবেশ।‌‌‌ এসেই বলো যাই, যাই।  কোকিলের কলতান,
ভ্রমরের গুঞ্জন, রামধনু রঙে সাজিয়ে রাখা যে আয়োজন!
সেতো কেবল তোমার জন্য, ঋতুরাজ!
দখিনা বাতাসে-
-কেন পাই উষ্ণ দীর্ঘশ্বাস!
-বেনে-বৌ খোঁজে কেন .....
 -উথাল পাথাল হৃদয় নিয়ে কেন কাঁদে সে?
আমার মন কেমন করে।
-তবু এসো, ঋতুরাজ।
যৌবনের ধ্বজা উড়িয়ে, ছড়িয়ে দাও
তোমার সাতরঙা মন
সবখানে, সবখানে।
প্রতীক্ষার অবসানে এবারো মিলেছি, জানি হারিয়ে যাবে। যে পরশটুকু পেলাম, আগলে নিয়ে বাঁচবো, থাকবো অপেক্ষায়।

অনেক গুলো বসন্ত পেরিয়ে এসে মনে আসে, আরো একটি বসন্ত পেরিয়ে গেলাম তবে।
http://aleekpatamagazine.blogspot.com/2019/03/index-spring-number-2019.html

































কবিতা-রজনীগন্ধা- শুভদীপ ঘোষ

রজনীগন্ধা 
শুভদীপ ঘোষ



আজ দুপুরটা ভীষণ ক্লান্ত,আমি খুব নীরব
ওই নীল আকাশের তীরে আমি এক স্বচ্ছ আলো দেখেছি-
কবিতার মত তার স্রোত,সরলতা।
কেমন ব্যাকুল কণ্ঠে আহ্বান দিচ্ছে আমায়;
আমি কি ছুটে যাব তার কাছে? বিম্বের ন্যায় হারিয়ে যাব অতল গভীরে!
ওইযে ঐদিক থেকে কারা যেন সাদা বর্ণের কিসব নিয়ে আসছে,
কি মধুর তার সুবাস কিন্তু সেই সুবাসে এত নীরবতা কেন-
সেই সুবাস কেন আমার মনের মুকুরে উপচে পড়ছে না?
আচ্ছা চারিদিক এত স্থির হয়ে গেল কেন,পৃথিবী কি তাহলে -
ওকি ওরা কাঁদছে কেন? সাদা বস্তু মানে তো আমি শান্তি জানতাম।
আচ্ছা শান্তি মানেই কি গভীর কোনো মনস্তাপ!
এইভাবে সব কিছু গুলিয়ে যাচ্ছে কেন আজ,
কই বাইরে তো ঝলমলে রৌদ্র,পাশের বাড়ির নিমগাছে এখনো কাকটা গান গেয়ে চলেছে-
তবে? না এখন তো দুপুর আর সূর্য এখন পশ্চিমদিকেই।
প্রকৃতি তো তার অটল আবহে চলমান।
তবে কি মানুষ গুলোর মস্তিষ্ক বিকৃতি ঘটল!
ওদের নয়ন অশ্রুসজ্জিত কেন? এই অশ্রু দিয়ে কিসের বাণী শোনাতে চায় ওরা।
ওকি ওটা কে নিদ্রারত! কি নিশ্চল, অটুট বিশ্বাস আর ভালবাসায় ভরা সেই নিদ্রা;
যেন পরম আদরে, পরম সুখে কেউ তাকিয়ে নিদ্রায় ঠেলে দিয়েছে,
হাজার আঘাতে, হাজার গর্জনে, হাজার গোলাপের কাঁটা ফুটিয়েও সেই নিদ্রাভঙ্গ করা যাবে না।
একি ওরা কি করছে!অমন সুন্দর নিদ্রারত বদনটির ওপর সাদা রঙের বস্তু গুলি চাপিয়ে দিচ্ছে;
কি আনন্দ পাবে ওরা এই পরম নিদ্রা ভঙ্গ করে?
আচ্ছা ওরা কি নিদ্রা ভঙ্গ করতেই এসেছে নাকি আরো অসীম, শ্লথ এক নিদ্রার দিকে পাঠাতে চাইছে।
এবার ওরা সেই অম্লান দেহটিকে কাঁধে নিয়েছে-কোথায় নিয়ে যাচ্ছে ওকে?
চারিদিকের এমন মিষ্টি সুবাসের মধ্যে কি এমন নীরবতা, এমন বক্ষ ফাটা ক্রন্দন শোভা পায়?
এইবার আস্তে আস্তে আমার চরণ দুটি ওপরের দিকে ধাবিত হচ্ছে।
ঐতো দেখা যাচ্ছে কবিতাদের-হ্যাঁ ঠিক দেখছি আমি,
কেমন আকুল কণ্ঠে ডাকছে আমাকে,কেমন শীতল স্রোতে হিম করে দিচ্ছে আমার ললাট, বদন।
আমিও এগিয়ে চলেছি কিন্তু আমি তো যেতে চাই না!
আমি কবিতাদের চাইঅসীমে ধাবিত হতে চাই না।
একি আমি যে কিছুতেই আর ফিরতে পারছি না,আমার হাত পা হাল্কা হয়ে এসেছে।
কবিতারা আরো কাছে এসে পড়েছে, হ্যাঁ এইবার ধরে ফেলব ওদের,কিন্তু-
সেই নিদ্রারত অমোঘ দেহখানি নিয়ে ওরা যে এগিয়েই চলেছে, না সেই নিদ্রাতে কিঞ্চিত পরিমান ব্যাঘাত ঘটে নি;
ওইযে ঐযে আবার সেই মিষ্টি সুবাস, হ্যাঁ কবিতাদের হাতেও সেই সাদা বস্তু দেখা যাচ্ছে!
না আমি অমন মিষ্টি শান্তি চাই না,আমি তো চঞ্চল, সচল, যৌবন এর এক অংশান;
কিছুতেই পালাতে পারছি না আমি,আমার চরণ দুটি আর বশে নেই-
ওইযে নীচে ওই সাদা বস্তু গুলির ফাঁক দিয়ে এখন সেই অমোঘ বদনটা ফুটে উঠছে।
কিছু মুহূর্তের অবকাশেই সেই ক্রন্দনরত,শান্ত মানুষগুলির ওষ্ঠ থেকে একটা বুলি বেরিয়ে আসছে।
একি!এ যে আমার নিজের শরীর,সেই কৈশোর থেকে বহু যত্নে গড়ে তোলা নিথর দেহ।
তাহলে কি আমি-
খুব কাছে এসে পড়েছি কবিতাদের-ঐতো ওদের হাতেও সেই সাদা বস্তু দেখা যাচ্ছে;
না তবে এবারের স্থান আমার দেহ নয় আমার কন্ঠ।
http://aleekpatamagazine.blogspot.com/2019/03/index-spring-number-2019.html





















Main Menu Bar



অলীকপাতার শারদ সংখ্যা ১৪২৯ প্রকাশিত, পড়তে ক্লিক করুন "Current Issue" ট্যাব টিতে , সবাইকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা

Signature Video



অলীকপাতার সংখ্যা পড়ার জন্য ক্লিক করুন 'Current Issue' Tab এ, পুরাতন সংখ্যা পড়ার জন্য 'লাইব্রেরী' ট্যাব ক্লিক করুন। লেখা পাঠান aleekpata@gmail.com এই ঠিকানায়, অকারণেও প্রশ্ন করতে পারেন responsealeekpata@gmail.com এই ঠিকানায় অথবা আমাদের ফেসবুক গ্রুপে।

অলীক পাতায় লেখা পাঠান