অলীক পাতার অন্যান্য সংখ্যা- পড়তে হলে ক্লিক করুন Library ট্যাব টি



"অলীক পাতা নববর্ষ সংখ্যা ১৪৩১ প্রকাশিত, সমস্ত লেখক -লেখিকা এবং পাঠক -পাঠিকাদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা..."বিশদে জানতে ক্লিক করুন " Notice Board ট্যাব টিতে"

Showing posts with label Special Lock-down Issue 2020. Show all posts
Showing posts with label Special Lock-down Issue 2020. Show all posts

Sunday, April 26, 2020

সম্পাদকীয়- নববর্ষ সংখ্যা ১৪২৭ (III RD Yr V TH Issue-XXII ND Edition)

সম্পাদকীয়-লকডাউন ও আমরা
নববর্ষ সংখ্যা ১৪২৭ 
(হাসিরাশি- বিশেষ লকডাউন সংখ্যা ২০২০-এপ্রিল,মে,২০২০)


নমস্কার বন্ধুরা, সবাই ভালো আছেন নিশ্চয়ই, অবশ্যই ভালো থাকবেন।
আজ যখন সবাই নিজের নিজের বাড়িতে বন্দী, তখন কেমন যেন এক আত্মীয়তার, সহমর্মীতার অনুভূতি হচ্ছে, আজ জাতি, ধর্ম, ধনী, দরিদ্র, শিক্ষিত, অশিক্ষিত, দেশী, বিদেশী ‘ অলীকপাতা’ পড়েন বা না পড়েন, সবাই কে এক লাগছে, মিথ্যে বলব না খুব ভালই লাগছে।
আজ বহুজাতিক সাবান কোম্পানি বলছে ‘শুধু আমাদের তৈরি অমুক সাবান নয়- হাতের কাছে যে সাবানই পাবেন তাই দিয়ে হাত ধুয়ে ফেলুন’, এই সবই হচ্ছে- কারণ আজ বেঁচে থাকাটাই মুখ্য বাকি সব গৌণ।

এই কয় মাসে আমরা নিজেকে ও জগতকে চিনেছি নতুন করে, আমরা অনেক নতুন শব্দ শিখেছি,  ধীরে ধীরে সেগুলি আজ আমাদের জীবনের অপরিহার্য অভ্যেসে পরিনত হয়েছে, এর মধ্যে একটি বহুল প্রচলিত শব্দ হচ্ছে ‘লকডাউন’, দেশব্যাপী, বিশ্বব্যাপী লকডাউন, আজ কেন জানি না পৃথিবীটাকে আমাদের বাড়ী বলে মনে হচ্ছে, নয়ত, অমুক নম্বর তমুক গলির বাসিন্দা হিসেবেই নিজেকে জানতাম এতদিন, আজ বোধহয় বিশ্ব থেকে দূরে থেকে আরও অনেক বেশী বিশ্বনাগরিক হয়ে আছি।
কিন্তু স্বভাবে সামাজিক(?) ও আদতে ঝগড়ুটে স্বভাবের আমরা একে অপরের সাক্ষাৎ না পেয়ে বড্ড একা বোধ করছি, তাও ভাগ্য ভালো ইন্টারনেটের  যুগে আছি আমরা, তাই, সত্যি, মিথ্যে, বাস্তব, গুজবের স্রোতে বেশ রসেবসেই আছি।
‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে’, সকল পিতামাতার মতোই আমাদের পৃথিবীও চায় আমরা যেন থাকি বেঁচেবর্তে, কিন্তু এই হতচ্ছাড়া ‘লকডাউন’টা দিয়েছে ব্যাগড়া, আরে বাবা! চা এর দোকান খোলা না থাকলে এই মহামারী কে মারি কি করে বলুন তো ? “হুঁ হুঁ বাওয়া, ওসুদ টা তো দিলীপদার চায়ের দোকানে বসে ক্লাস ফাইভ ফেল ঝন্টুদাই আবিস্কার করবে!” কিন্তু ভাই, ঝন্টুদা বাঁচলে তবে না! তাই, মেনে চলো এই লকডাউন, থাকো লক্ষ্মণ রেখার মধ্যেই, না হলে কি হতে পারে সে তো ‘রামায়ণের’ রিপিট টেলিকাস্টেই দেখেছ, আর এখন সে ‘রামও নেই, নেই সে দারা সিং’ ‘করোনার’ ‘করুণা’ লাভ করলে কেউ বাঁচাবে না, তাই, অহেতুক বাইরে না বেরিয়ে চুপটি করে ঘাপটি মেরে ঘরে বসে থাকাটাই শ্রেয়, একটু না হয় বা বাসনই মাজলেন, বা বউয়ের সাথে বসে মটর শুঁটি ছাড়াতে ছাড়াতে প্রথম দেখার গল্পের খেই ধরে হনিমুন নৈনিতালের বদলে নেতার হাটে সারার জন্য না হয় একটু খোঁটা শুনলেনই, তাতে কিই বা এসে গেল? বেঁচে তো থাকবেন, না হলে বউকে ইন্সুরেন্সের টাকার জন্য ঘুরে মরতে হবে।
এত গেল শারীরিক সুরক্ষার উপায় কিন্তু, মানসিক স্বাস্থ্য? তার কি হবে? বলা হয় যে মানসিক দৃঢ়তা বাড়ায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, আর, মানসিক জোর বজায় রাখার জন্য হাসি খুশি থাকা খুবই প্রয়োজোজন। এটা মনে রেখেই আজ থেকে প্রায় একমাস আগে বাধ্যতামূলক এই স্বনির্বাসনের  শুরুর দিন গুলোতেই অলীকপাতার সকলের জন্য রাখা হয় আপাতঃ অদ্ভুত একটি অনুরোধ, এই দুঃখের দিনে প্রস্তাবিত হয় ‘হাসিরাশি’ সংখ্যা, এই প্রোজেক্টের মূল উদ্দেশ্যই ছিল আপনাদের সদর্থক ভাবনার গোড়ায় উস্কানি দেওয়া, কারণ আপনারা হয়ত দেখবেন যে, একই সাথে কোনও মানুষ কাঁদতে ও হাসতে পারে না, অসম্ভব!
 সুতরাং  যাতে আপনাদের মনের জোর বজায় থাকে হাসির লেখা পড়ে ও লিখে, তাই হাসিরাশির প্রস্তাবনা, প্রথম দিকের জড়তা কাটিয়ে আসতে থাকে প্রচুর লেখা, কিন্তু, পত্রিকা বের করার তাড়া থাকায় নির্ধারিত সময়ের পরে আসা অনেক গুলি লেখাকেই স্থান দিতে পারলাম না বলে দুঃখিত।
এই সংখ্যার মুচমুচে লেখাগুলির সাথে এক্কেবারে এক্সক্লুসিভ ছবি  এবং দুর্দান্ত প্রচ্ছদ এঁকে পত্রিকার মান বাড়িয়েছেন শ্রী মিঠুন দাস, হ্যাঁ, তাঁর ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’ এর ব্যস্ততার মধ্যেই।
এছাড়া রয়েছেন শ্রী ফিরোজ আখতার, তাঁর আঁকা অলঙ্করন নিয়ে, যা পত্রিকার শ্রীবৃদ্ধি করেছে।  প্রকাশিকা শ্রীমতি দেবশ্রী চক্রবর্তী, ছোট ভাই প্রতীক, সমস্ত লেখক লেখিকা ও শুভানুধ্যায়ী জনের পরিশ্রম ও শুভেচ্ছা নিয়ে আসছি আমরা শুভ অক্ষয় তৃতীয়ার এইদিনে, সর্বশক্তিমানের কাছে প্রার্থনা করি সব শুভ হোক।
এখন, আপনাদের এই সংখ্যাটি ভালো লাগলেই সকলের প্রচেষ্টা সার্থক হবে।
ওহঃ হ্যাঁ, আগামী কাল থেকে আমাদের অফিসও খুলছে...

ধন্যবাদ
স্বরূপ চক্রবর্তী
সম্পাদক- অলীকপাতা
হরিদ্বার
২৬শে এপ্রিল,২০২০

| Aleekpatamagazine.blogspot.in |
  |ALEEK PATA-The Expressive World |Online Magazine |
| Editor: Swarup Chakraborty | Publisher: Debasree Chakraborty |
| Special Lock-down Issue,2020 | April 2020 |হাসিরাশি সংখ্যা।
।নববর্ষ ১৪২৭| Third Year Fifth Issue |22nd Edition|
|© All Rights Reserved By The Editor and The Publisher |
|a DISHA-The Dreamer Initiative |

 সূচি পত্র / Index
পত্রিকা পড়তে ক্লিক করুন এই লিঙ্কে
















Saturday, April 25, 2020

গল্প-বিতান বাবুর কেনাকাটা -শ্রাবণী গুপ্ত সরকার


বিতান বাবুর কেনাকাটা
শ্রাবণী গুপ্ত সরকার
অলঙ্করণঃ মিঠুন দাস

বিতানবাবু বড্ড ভালোমানুষ। সদাহাস্যময়, দীঘল দোহারা মানুষটি। পরিচ্ছন্ন ধুতি আর পাঞ্জাবিতে রীতিমতো সৌম্যকান্তি। চোখে খুব চড়া পাওয়ারের চশমা। দুটো জিনিসের বড়ো ঝোঁক বইপড়া আর গান শোনা। বই আর রেকর্ড, ক্যাসেটে বাড়ি ভর্তি। অফিস থেকে ফিরে পরিবারের সঙ্গ
 আর গান, সাহিত্যেই পরম তৃপ্ত বিতানবাবু।  
হ্যাঁ একদমই পেটুক না হলেও নানা রকম খাবারের প্রতি ঝোঁক আছে বিতানবাবুর। 
 ভোজনরসিক আর কি। একা নয়, সামান্য যা আনতে পারেন পরিবারের সবার সঙ্গে ভাগ করে নিতেই ভালোবাসেন তিনি। সে গান, বই বা সুখাদ্য যাই হোক না কেন।
একদিকে মানুষটি খুব শৌখিন। ছেলে মেয়ের জন্য সিনেমার টিকিট কাটা, চমৎকার অনুষ্ঠান 
দেখাতে রবীন্দ্রসদনে নিয়ে যাওয়া, বইমেলা সহ বিভিন্ন মেলায় ছোটা, এমনকি মেয়েটিকে দুর্গাপুজোর বিখ্যাত প্রতিমা দেখতে যাওয়া সবকিছুতেই বেশ উৎসাহী বিতানবাবু। স্ত্রী পূর্ণাদেবী 
মাঝে মাঝে অনুযোগ করেন বটে তাঁর বাইরে ঘোরার ঝোঁক বেশী। কিন্তু বাড়িতেও দিব্যি ভালো লাগে বিতানবাবুর।
তবে বিতানবাবুর সমস্যাটা অন্য জায়গায়। খুব নরম মনের সৎ মানুষ তো। অনেক সময়ই 
ভুলভাল কেনাকাটা করে বসেন বিশ্বাস করে। দুদিন আগেই বাজার থেকে এঁচোড় এনে বাড়িতে বেদম অপদস্থ হয়েছেন তিনি। আসলে সেটা পাকা এঁচোড়ও না আবার কাঁচা কাঁঠালও নয়। 
কাজেই পূর্ণাদেবী বিলক্ষণ চটলেন। বেচারি মহিলা সংসারের বাকী কাজ সামলে এমন বাজার  দেখে রেগে গেলে আদৌ কি দোষ দেওয়া চলে? তিনি বললেন, “দেখেও আনে না জিনিসপত্র, এমন করলে কি করে হবে?”  ছেলে বর্নিল খুব শান্ত, চুপচাপ     হাসি মুখে শুনে অফিসে বেরিয়ে গেল। কিন্তু মেয়ে নিন্নি ওরফে শ্রেয়সী খুব বিচ্ছু হাসি হেসে    বলে গেল,  বাবা! তোমাকে কি বলে দিল গো? কাঁচা কাঁঠাল না পাকা এঁচোড়?” সঙ্গে হাড় জ্বালানী   দুষ্টু হাসি। খুব অভিমান হয় বিতানবাবুর। কেউ ওনাকে বোঝে না। আসলে সব্জিওয়ালার ছেলের পড়াশোনায় মন নেই সেটা শুনতে শুনতে আর এঁচোড়ের দিকে খেয়ালই করেন নি তিনি।
আরেক দিন খুব শখ করে কিনে আনলেন ঘর সাজানোর জন্য প্লাস্টিকের ফুল যেগুলো কিনা  কাঁচের বোতলে জলে ডুবিয়ে রাখতে হবে। যথারীতি অনেক দাম দিয়ে কেনা প্লাস্টিকের ফুল  দেখে একটুও খুশী হলেন না পূর্ণা দেবী। নিন্নি ঝাঁপিয়ে পড়ে দেখতে গিয়ে মায়ের ধমক খেয়ে  ঠোঁট ফুলিয়ে বসে রইলো। বর্নিল বললো, বাবা! এগুলো তো না আনলেই হতো”
বিতানবাবুর সাথে নিন্নি নানা জায়গায় যায়। শিয়ালদার রথের মেলায় বাবার সঙ্গে গিয়ে একগাদা মজাদার মাটির পুতুল কেনে। বইমেলায় প্রচুর সুন্দর, সুপাঠ্য বই আসে বাড়ির সবার জন্য।    একবার নিন্নির সালোয়ার কামিজের কাপড় কিনে এনে ভীষণ অপ্রস্তুত হলেন বিতানবাবু। মেয়ে তো রেগে কেঁদে একশা। খুব একটা দোষও দেওয়া যায় না বেচারিকে। বেগুনির উপর সবুজ  ফুল ফুল কাপড়, তার সঙ্গে কিনা লাল টুকটুকে ওড়না। সে না কেঁদে যায় কোথায়? বিস্তর বোঝানো আর অন্য জামা কিনে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি পেয়ে তবে মেয়ে থামলো।
ছেলের জন্মদিন বৈশাখ মাসে। এমনিতে গরমকালে পাকা আম তো সবাই পছন্দ করে। বর্নিল  সেই সঙ্গে লিচু খেতেও খুব ভালোবাসে। বিতানবাবু এককাঁড়ি আম আর লিচু নিয়ে এসেছেন বাজার থেকে, আমগুলো বেশ মিষ্টি হলেও বিটকেল টক লিচু। ফলওয়ালা মজঃফরপুরী লিচু বলে দিয়েছিল। পূর্ণাদেবী মৃদু স্বভাবের মানুষ হলেও খুব রেগে গেলেন এইভাবে পয়সা নষ্ট দেখে।  ছেলেমেয়ে হাসতে লাগলো বাবার এমন আনাড়ি কান্ড দেখে। অথচ বাজার তো নেহাৎ কম  দিন করছেন না বিতানবাবু তাও এমনই সব কান্ড করে বসেন।
নিন্নির ছোটোবেলায় একবার এইরকম নষ্ট বেবিফুড এনেও খুব অপ্রস্তুত হয়েছিলেন বিতানবাবু। তবুও তাঁর বিশ্বাস করার শক্তি প্রশংসনীয়। পূর্ণাদেবীর অশেষ ধৈর্য্য বলে গৃহশান্তি বজায় থাকে। না হলে তাঁর অত্যন্ত ধনী জ্যেঠতুতো দাদার নাতনীর অন্নপ্রাশনের উপহার কিনতে গিয়ে যখন  বিতানবাবু তাঁর এক হিসেবী সহকর্মীর পাল্লায় পড়ে বাগড়ি মার্কেট থেকে একটা বিকট রবারের পুতুল নিয়ে বাড়ি ঢুকলেন, সেদিনই এসপার ওসপার হয়ে যেত একটা। পরের দিন নিন্নিকে   নিয়ে বেরিয়ে বাড়ির কাছাকাছি দোকান থেকে উপহার কিনে আনলেন পূর্ণাদেবী।
তবে সেরা হলো এবার পুজোর ছুটিতে দক্ষিণ ভারতে বেড়াতে গিয়ে। পক্ষীতীর্থমে গিয়ে    সবারই মুড অফ। দূর! পাহাড়ের চূড়ায় পাখি প্রসাদ খেতে আসবে তা দেখার আগ্রহ চারজনের কারোরই নেই। কাজেই আসে পাশে ঘুরছিল সবাই। এর জন্য মহাবলীপুরমে ভালো করে ফটো তোলা গেল না। কন্ডাক্টেড ট্যুর হলে যা হয় আর কি! অন্য যাত্রীরা ফেরার পরে   সবাই বাসে বসা হলো। বিতানবাবু বললেন, একটা দুর্দান্ত চাইনীজ পেন পেয়ে গেলাম! হোটেলে গিয়ে দেখাচ্ছি হ্যাঁ”
হোটেলে ফিরে জামা কাপড় ছেড়ে হাতমুখ ধোয়ার পর নিন্নি এসে চড়াও হলো। 
“বাবা! কই পেন দেখাও” শান্ত মানুষ বিতানবাবু আচমকাই খুব রেগে উঠলেন মেয়েটার উপর। “কিচ্ছু দেখার নেই। আমার খুব শরীর অস্থির লাগছে” বলে শুয়ে পড়লেন খাটে উঠে। একটু  বাঁকা চোখে তাকিয়ে পূর্ণাদেবী বিতানবাবুর ঝোলা ব্যাগটায় হাত চালিয়েই বের করে আনলেন পেনের প্যাকেটটা। শুধু পেনের বহিরাকৃতিটাই আছে। ভেতর নিব থেকে কালি ভরার জায়গা  কিছুই নেই। একপ্রস্থ রাগারাগি আর তারপর হাসাহাসি হয়ে গেল। বিতানবাবু প্রতিজ্ঞা করেছেন নিজের পছন্দে আর কখনোই কিছু কেনার ঝুঁকি নেবেন না।

| Aleekpatamagazine.blogspot.in |
  |ALEEK PATA-The Expressive World |Online Magazine |
| Editor: Swarup Chakraborty | Publisher: Debasree Chakraborty |
| Special Lock-down Issue,2020 | April 2020 |হাসিরাশি সংখ্যা।
।নববর্ষ ১৪২৭| Third Year Fifth Issue |22nd Edition|
|© All Rights Reserved By The Editor and The Publisher |
|a DISHA-The Dreamer Initiative |


 সূচি পত্র / Index






















Main Menu Bar



অলীকপাতার শারদ সংখ্যা ১৪২৯ প্রকাশিত, পড়তে ক্লিক করুন "Current Issue" ট্যাব টিতে , সবাইকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা

Signature Video



অলীকপাতার সংখ্যা পড়ার জন্য ক্লিক করুন 'Current Issue' Tab এ, পুরাতন সংখ্যা পড়ার জন্য 'লাইব্রেরী' ট্যাব ক্লিক করুন। লেখা পাঠান aleekpata@gmail.com এই ঠিকানায়, অকারণেও প্রশ্ন করতে পারেন responsealeekpata@gmail.com এই ঠিকানায় অথবা আমাদের ফেসবুক গ্রুপে।

অলীক পাতায় লেখা পাঠান