অলীক পাতার অন্যান্য সংখ্যা- পড়তে হলে ক্লিক করুন Library ট্যাব টি
Sunday, July 30, 2017
Saturday, July 29, 2017
শিবু
বিষন্ন নাট্যশালায় আমি একা দর্শক
বিষন্ন নাট্যশালায় আমি একাই দর্শক । আমার
চারপাশে
কলাকুশলীরা নানারকম অনুভূতির তরঙ্গ নিয়ে খেলা
করে ।
আমি নীরব দর্শক দেখে যাই – তরঙ্গের কোন স্পর্শ
ছোঁয় না
অথচ তরঙ্গের ওপারে নাটক শেষে সেইসব কলাকুশলীরা
আমায় ধাওয়া করে । ঘরে ফিরে এলে রাতে তারা আমার
বিছানা পেতে দেয় অথচ ঘুম আমায় স্পর্শ করে না ।
বেঁচে
থাকার যখন কোন উৎসাহ খুঁজে পাই না তখন তারাই
আমায়
নতুন করে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়ে বলে- দেখ আমরাও
বেঁচে আছি ,
আমাদেরও কোন ভালোলাগা নেই,আমাদেরও কোন বাঁচার
উৎসাহ নেই – তবুও বেঁচে আছি । তুমি পারবে আমাদের মতো
বেঁচে থাকতে ? আমাদের মত নাটকের দর্শক না হয়ে
শুধুমাত্র
অভিনয় করে যেতে সারাজীবন ? – যদি পার তবে উঠে
এস মঞ্চে !
বেলুনওয়ালা
দুপায়ে বাঁধা সাইকেলের প্যাডেল চলছে বেলুনওয়ালা
সঙ্গে ভরা হাওয়ার ভান্ড আর
কাঁধে নিয়ে রঙবেরঙ বেলুনের ঝোলা
পিছন পিছন ছুটে চলে ভীড় শিশুদের লোভে তার ।
একটা একটা বেলুন হাওয়ায় ভরে সঁপে দেয় শিশুদের
হাতে
বেলুনওয়ালার সাইকেল এগিয়ে চলে আপন খেয়ালে
চলে যায় গ্রাম-গঞ্জ পেরিয়ে মফস্বল ছাড়িয়ে শহরের
অন্তরালে
যত এগোয় ভীড় তত বাড়ে শিশুরাও বড় হয় হাওয়া
বেলুনের সাথে ।
স্থান বদলায় সময় বদলায়, বদলায় শিশুদের চোখ
পালাবদলে হাওয়াবদলে বেলুনের আকার আর রঙও বদলায়
বদলের এই সাপেক্ষতায় একই থেকে যায়
শুধু বেলুনওয়ালার মুচকি মুচকি মুখ ।
চিত্র ঋণঃ Google.com
আজাহারুল ইসলাম
পারলে ফিরে এসো!
আমি ভয় পাইনা, এমন কথা নয়,
তাকে হারিয়ে কষ্ট যে উধাও, এমনটাও নয়,
কেন?-- তবে গল্পটা শোনো,
মোহনায় খসেছে আমার প্রিয়তমার চাঁদমুখটি,
এই অভিমানি
নৌকায়, রঙিন রামধনুখানি, সাদায়কালো
মোহনায়
চুমুতিরে বিদ্ধ
করেছিল আমায়,
সাগরের তীরে যে
ঢেউ ছুটেছিল
ভীষণ অস্থির গতিতে,
কোনও ক্ষুধার্ত
কোকিল গভীর রাগে যেন,
ভেঙে ফেলেছিল
বীণার সব তার,
আশ্চর্য পাঁচিলে
তার মুখটি ছিল আঁটকে,
তোমায় বাসস্টপে কিছুক্ষন দেখতে পেলেও,
তোমায় স্বপ্নে
দেখি আমি বহুক্ষন,
বলেছিল অভিমানি
ইর্ষায় ইয়াস........!!!
আমার প্রিয়তমা!
পাখির পালকখানি তোমার অভিমানি পিঠপথে যখন
ছুটিয়েছিলাম ক্রমাগত,
শরীরে লোমগুলি পারস্পরিক শ্রদ্ধায় আহত
হয়েছিল,
অবশ্য ভেজা বিড়াল প্রমান করতে আমায় ছাড়োনি,
কেন জানো?-ভদ্রতাহীন
গল্পের পাঠক আমি তো নিজেই
আচ্ছা প্রিয়তমা, স্বপ্নবাসরে
ভেসেছ কখনও?
না অন্ধকারে স্বপ্নের ভয়ে বাল্বটি জালিয়ে
রাখ !
আমি তো আগুনের
জলে নেমেছি বহুবার
তোমায় না জানিয়ে!
দেখতে চাও কী এমন স্বপ্ন
যা তুমি এর আগে
কখনও দেখনি,
আমার ঐ হারানো
আংটির কথা মনে পড়ে?
ওহহ, ভুলেই গেছিলাম, তুমি তো অন্য
গ্রহের সদ্য চন্দ্র,
আমার স্বপ্নের গুরুতর মুহুর্তে ,আজও আমি একা।
পোশাকের ভিতরে
লুকানো নগ্নশরীরের মত লজ্জাহীন
আমি!!
পার্থক্য শুধু একটাই, তুমি ছুটেছ
সুখের পিছনে
আর আমি জয়ের!
আমি জয়ী হতে চাই
আমি জানি তুমি
তার অপেক্ষায় রয়েছ!
ভুলে রয়েছি তোমায়, তবুও তুমি রাতের
স্বপ্নে বহুক্ষন,
শুধু পারলে ফিরে
এসো!!!!
চিত্রঋণ- pinterest.com
Friday, July 28, 2017
जितेन्द्रनाथ गिरि
बहत दिनो के बाद
Image Courtesy: Tripoto |
बहत दिनो के बाद, अब
गरजने लगे है बादल ।
बहत दिनो के बाद, अब
बरसने लगे है बारिश ।
बहत दिनो के बाद, अब
सुनने को मिला है मेघो के संगीत ।
हरियाली की प्राणो की गीत ।
देखने को मिले है
अम्बर और धरती की मिताली ।
बहत दिनो के बाद, अब
सृष्टी को मिली है एक निर्भीक जीत् ।
फुलो की रंगो को मिली है रंगत
बहत दिनो के बाद ।
खिली है मन की उमंगो की कलि
बहुत दिनो के बाद ।
बहत दिनो के बाद, अब
धरती सजाने आई है
रिम् झिम् बारिशों की टोली ।
जिने की श्वास में, जो गले में
कस गये थे गर्मी की फाँस,
अब हुये है आजाद ।
बहत दिनो के बाद, अब
साजने लगी है जीवन की रंगोली ।
बहत दिनो के बाद, अब
पँहूचि है ठंडक, हवायों के घर ।
बहत दिनो के बाद, अब
रज कण को मिली है
ठण्डि ठण्डि लहर ।
गुनगुनाने लगे है सबुज
नृत्तविद बनने लगे है अबूझ ।
बहुत दिनो के बाद, अब
आपस में मिलने लगे है
खेत-खलिहान, गाँव-शहर ।
Thursday, July 27, 2017
Preface-Swarup Chakraborty
On behalf of Team ALEEK PATA, I welcome you from
the deepest core of my heart to the fifth issue of your very own blog “Aleek
Pata- The Expressive World”.
Monsoon has knocked our doors and Mother Nature is
at her most blissful and sweetest phase of the year- we know that there are
some parts where flood has made life difficult- but, we all know that mankind’s
aggression towards nature is the reason behind this destruction and imbalance.
Our deeds are firing back.
In my opinion, one can enjoy the seasons,
celebrations and happiness to the fullest-while being in his own homeland
because the memories are best re-lived with the hints of the sound, sight and
yes, smells associated with a particular memory.
People like me who lives far away from his home
land can miss it, but, thanks to my friend’s here- at Haridwar and from various
parts of the globe who keeps on sharing their feelings and thoughts through our
very own blog and its facebook page “ALEEK PATA- The Expressive World”.
In this hard time of worldwide intolerance- where
people are trying to split the world into pieces in the name of religion,
nationality, caste; the world of Aleek Pata is doing a great job, becoming larger by transforming our tiny worlds into a
wholesome world , we never feel out of our home, instead, the whole world
becomes our home.
I must take
this opportunity to thank friends from various parts of the world like Bangladesh,
Germany, United States of America, Canada, Spain and many more who
regularly visit our blog.
As announced earlier we are planning to bring out
the printed annual version of Aleek Pata during the Durga Puja festival. For
that we are receiving articles from our friends, who in spite of their busy
schedule have taken the pain to contribute for this issue. Team Aleek Pata is
really grateful to them. We invite you friends to ignite the creative mind
within you.
The last date for sending articles is 10th
August, 2017. For more updates regarding this, please keep an eye in this
blog’s “Notice Board/Advertisement” panel and visit our facebook page at
“facebook/aleekpata”
With Warm regards
Swarup Chakraborty
Team –ALEEK PATA
Friday, June 30, 2017
শিবু
কারখানা
১।।
এক ঘ্রাণ বিকেল হাঁটাহাঁটি ছিল রোজকার
মত, শোকাতুর এক গাছ দাঁড়িয়ে ছিল পথপাশে
কারখানাকে ঘিরে থাকা এত গাছ, তারা কিন্তু শোকহীন, সবুজ!
কারখানার আকাশ ছুঁতে চাওয়া এসবেস্টস ছাদ,
বছরের পর বছর ষড়যন্ত্রের ধুলো জমে
অফিসের জানলার কাঁচে।
মরচে এগিয়ে নিয়ে যায় লৌহস্তূপকে খণ্ডহরের দিকে।
আধুনিক মেশিনের শব্দহীন আওয়াজ সুসজ্জিত হয়ে
হাজিরা দেয় তিনটে শিফটেই, কারখানা জেগে থাকে।
২।।
গুলফাম নেমে এল, গৌতম মাঝী ও নেমে পাশে বসল
বেলা আড়াইটা, ৪৮ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড হবেই
ওয়েল্ডিঙের তাপ ও ধোঁয়ায় ওরা জারিত। জবের দিক্
পরিবর্তন করতেই হয়। ওটুকু সময় ওদের বিরতি
জব পজিশনে এলে ওরা আর বসবে না, উঠে যাবে, হয়ত
হেলতে দুলতে যাবে বেসিনের দিকে, কালি হাত পেতেই
বুক ভিজিয়ে জল খাবে। তারপর আবার ওয়েল্ডিং ওয়েল্ডিং...
জব এগোবে পূর্ণতার দিকে, তিনমাসের টার্গেট পুরো হবে।
আবার একটা বিরতি আসবে ওদের। ওরা মানে গুলফাম,
গৌতমদের মত যারা তিনমাস নিরন্তর কাজ পেয়েছে- একমাস
অনিবার্য ব্রেক। কারণ ওরা যে ঠিকা শ্রমিক !
চিত্রঋণ ঃ সুনীল কুমার মান্ডাবালিয়া
Subscribe to:
Posts (Atom)