অলীক পাতার অন্যান্য সংখ্যা- পড়তে হলে ক্লিক করুন Library ট্যাব টি



। । "অলীক পাতা শারদ সংখ্যা ১৪৩১ আসছে এই মহালয়াতে। । লেখা পাঠানোর শেষ তারিখ ১৫ ই আগস্ট রাত ১২ টা ।.."বিশদে জানতে ক্লিক করুন " Notice Board ট্যাব টিতে"

Wednesday, May 30, 2018

যখন তখন-কবিতা-শম্পা সান্যাল


আপন মনের মাধুরী

শম্পা সান্যাল

সংখ্যা -৬ , (৩১ শে মে,২০১৮)

অনেক কথা মনে আসে,
খাতার পাতায় সেসব কথা ‌
সাজাই যতনে। মানে, যতটুকু
আমার দ্বারা সম্ভব;
তাল, মিল গরমিল 
ছন্দ? ছত্রে ছত্রে ভঙ্গ করার জন‍্য‌ই 
যেন, হয়েছি সামিল।
তবু আমি লিখি।
লিখতে ভাল লাগে বলে লিখি 
লিখি দুঃখ পেলে, লিখি আনন্দে।
কারণে অকারণে কত যে হিজিবিজি লেখা
একদম কাছে, থাকে রবি 
আছে, অন‍্যরাও ;আসল 
সহায়, সেই তো! জোগায় মনের রসদ,
শব্দ, ভাব-ভাষা সেসব‌ও মেলে; এই 
ভাবে আমি লিখি। নাই বা পড়লো কেউ।
নিজ-সৃষ্ট ধন! বড়ো মায়া
ফেলে রেখে যাবো এ জঞ্জাল, তারপর 
কারো হাতে ঠোঙা-রূপী যদি আসে !
তারোও যদি থাকে আমার‌ই মতো
বদভ‍্যাস! 
কোথাকার কে! আগা নেই, মাথা নেই। আছে
আবছা হয়ে যাওয়া, স্বপ্ন-গন্ধ মাখা মোহ-ছোঁয়া 
আভাস; যা ভাসাতে চায় তাকেও!
পাকা-কাঁচা যেমনটি হোক্।
আভরণে চাপা পড়ে আছে, এরকম

Monday, May 28, 2018

যখন তখন-কবিতা-রবীন সাহানা


শুকিয়েছ বেলপাতা


রবীন সাহানা
সংখ্যা -৫ , (২৯শে মে,২০১৮)






দিগন্ত কুজ্ঝটিকার শয়নে
  পুলকিত দেহ যৌবনে 
দিশাহীন কামায়ীত আগুনে
                         তুমি দগ্ধিত |


কুঞ্জিত পতঙ্গের চুম্বনে 
অবলীল পরাগের মিলনে 
জাগরন রজনীর লেহনে
                         তুমি কম্পিত |

    রাগন্ত বৈশাখী পবনে
গগনীল রাঙায়ীত তপনে
   মধুমান গুনবান মিলনে
                          তুমি নন্দিত |


   সুখ রাই টম্বুর যৌবনে ,
তুমি উথলিছ কামনার প্লাবনে |
    ভাসন্ত প্রেমাতুর ভূবনে
তুমি শুকিয়েছ,
           বেলপাতা....















COVER PAGE MAY 2018 ISSUE

Friday, May 25, 2018

যখন তখন-ভ্রমণ(১)-স্বরূপ কৃষ্ণ চক্রবর্তী

ইউরোপ ভ্রমণ-পূর্বকথা

স্বরূপ কৃষ্ণ চক্রবর্তী

সংখ্যা -৪ , (২৬শে মে,২০১৮)


পর্ব ১


মধ্যবিত্ত মানসিকতায় যা হয় আরকি। যেরকম বাড়ি করার সময় গিন্নি মেঝেতে মার্বেল লাগাতে বললে বা যদি বলে দেশের বাইরে বেড়াতে যাবো, প্রথমেই যা মনে হয় , বাবা অনেক খরচ, ও আমাদের পোষাবে না।
অথচ মনের মধ্যে ইচ্ছে তো ষোলআনা। আর এটাও সত্যি যে যতটা আমরা ভাবি ততটা কঠিন নয় ব্যাপারটা, মানসিক বাধা টা কাটিয়ে উঠতে পারলেই সব কিছুই সম্ভব আমাদের মধ্যবিত্ত সম্পদের মধ্যেই। তাই যখন সরকারি চাকরির নিয়মের আগড় ভেঙে এলাম তখন গিন্নি মাথার পোকাটাকে এমন নাড়িয়ে দিলো যে প্রতিজ্ঞা করে বসলাম এবার যাবোই বিদেশে কালাপানি পার হয়ে।
শুরু হয়ে গেল রিসার্চ গুগল দাদার সাথে আর আপ্রাণ চেষ্টা সাধ আর সাধ্যের মধ্যে সমান চিহ্ন বসাবার। ইমেল এর দৌলতে লড়ে গেলাম থ্রী ডাইমেনসোনাল ইকোএশন সলভ করতে। একটি গিন্নি একটি সাধ আরেকটি সাধ্য। অনেক কথাবার্তা ইমেল ফোনে কথা বলে ফাইনাল করে ফেললাম 12 রাত 13 দিনের ইউরোপ ট্যুর যাত্রা ট্যুর কোম্পানির সাথে। সাত দেশ ঘুরবো।
তারপর শুরু হলো প্ল্যানিং, একে অপরের ভুলে যাওয়াকে শুধরে দেয়া। ভিসার ব্যাপারে টেনশন হওয়া সত্ত্বেও অদ্ভুত ভাবে মুম্বাই থেকে যেদিন জমা করলাম পরের দিন সন্ধেতে মেসেজ এলো কালেক্ট করবার জন্য। আমি তার পরের দিন নিয়ে এলাম। schengen ভিসা 30 দিনের জন্য সাথে 90 দিনের ভ্যালিডিটি সহ। উদ্বাহু না হয়ে গম্ভীর ভাবে গিন্নিকে খবরটা জানাতেই সেই উদ্বাহু হয়ে প্লানিংয়ের কাগজটা বের করে ফেলে আবার শুরু করে দিলো যেন কালকেই যাচ্ছি।
তখনও যাবার দিন আসেনি, টিকেট আসেনি ভাউচার আসেনি, পুরো পেমেন্ট হয়নি। যাকগে ভিসা হাতে পাবার পরে তেড়েফুঁড়ে লেগে পড়লাম দুজনে। সব সুন্দরভাবে হয়ে গেল। সেই মাঝরাতে 2 টোর সময় প্লেন, ইতিহাদ এয়ারলাইন্স। তাই খেয়ে দেয়ে বাক্স প্যান্টরা নিয়ে এয়ারপোর্ট। ধাপে ধাপে সব ধাপ কমপ্লিট করে নির্ধারিত গেটের সামনে গিয়ে বসলাম ।
শেষে নির্ধারিত সময়ে প্লেন ছাড়ল, যাবো আবুধাবি , সেখানে আবার পলায়ন বদল আমস্টারডাম এর জন্য। আবুধাবি আমাদের থেকে দেড় ঘন্টা পিছিয়ে তাই জীবনে দেড় ঘন্টা বেশি পরমায়ু বেড়ে গেলো। যখন আরব সাগরের উপর দিয়ে যাচ্ছি গিন্নিকে মজা করে জিজ্ঞেস করলাম, নিউজ হেডলাইন হবে? ও বললো কিভাবে? আমি - কেন ঝপাত, নীচে আরব সাগর, কালকে হেডলাইন টিভি তে ছবি ইত্যাদি। গিন্নি বললেন রেগে গিয়ে আরেকবার বাজে কথা বললেই কিন্তু........ আমি মুখের কথা ছিনিয়ে নিয়ে বললাম ,কি , নেমে যাবে? তা যাওনা। তারপর দুজনে মিলে চুপিচুপি বেশ কিছুক্ষণ হাসলাম। আবুধাবি পৌঁছলাম ওখানকার সময়ে প্রায় ছয়টায়।
আজ এই পর্যন্ত,  পরে আবার আসছি




ক্রমশঃ












যখন তখন-কবিতা-শুভদীপ ঘোষ


অভিপ্সা

শুভদীপ ঘোষ

সংখ্যা-৩ (২৬ শে মে,২০১৮)

যেখানে প্রকৃতি এসে মেঘের কোলে মেশে;
মিলিয়ে যায় নদীর জল সবুজ ঘাসের দেশে,
সেখান হতে পাব তোমায়,বয়ে যাব শ্বেতধারায়;
উড়বো তখন পাখনা মেলে,ওই আকাশের কানায় কানায়।
যেখানে বর্ষার নিঃশ্বাস মাটিকে দেয় চুম্বন;
নিশ্ছিদ্র ভালোবাসায় ভেজায় উদ্ভিদের মন;
সেখান হতে ঘুরে আসি অসীম সমুদ্রের পারে,
খুঁজে পাই অন্তরকে সিক্ত মনের ওপারে।
যেখানে ভালোবাসা ভেসে বেড়ায় বায়ু কনায়,কনায়;
প্রতিটি মেঘ তাদের ভালোবাসার গল্প শোনায়।
আসো মিলে যাই এই গ্রহণের রক্তিম সন্ধ্যায়,
উষ্ণ করি হৃদয় সেই ব্যাকুল মুগ্ধতায়।
পারবে না কি ভাসতে তুমি?ভয় পাবে ডুব দিতে?
ভিজতে পারবে না ভালোবাসার বৃষ্টিতে?
সমুদ্রে ওপার যেতে পারবে না?
গোপন আবিরে কেশ রাঙাবে না?
ওই প্রকৃতির কোলেই তো মিশবো আমরা,
ওই  বর্ষার জলই যে দেবে পাহারা।
ওই নদীই তো প্রহর গুনবে,পাবে যন্ত্রণা,
তুমি কি আসবে না?









Wednesday, May 23, 2018

যখন তখন-গল্প-শম্পা সান্যাল

রয়ে যাই-ই

শম্পা সান্যাল 




___চলে যাচ্ছেন? এতো তাড়াতাড়ি যে?
___শরীরটা ঠিক নেই, অভ‍্যাসে আসা আর কি! চলি, কেমন!
সান্ধ্যকালীন ভ্রমণে যারা নিয়মিত তারা লক্ষ্য করেন জুটি ভেঙ্গে গেছে তবু আসেন, বহুদিনের পরিচিত পার্কের কোণার কাঠের বেঞ্চে অলিখিত নোটিশ জারি ছিল যেন, ওদের জন্য। একা হয়েও সেখানেই নিয়মিত এসে বসেন। একাকী মানুষটি  নিয়মিত ভ্রমণকারীদের আলোচনায় উঠেও আসেন। আনমনা, ব‍্যাথিত চিত্তে দিন কয়েক অনুপস্থিত শান্তি বসু যেদিন এলেন উৎসুক প্রশ্নের উত্তরে জানা গেল সঙ্গী চলে গেছেন, অকস্মাৎ। 
                     রোজ সম্ভব ছিল না, অবসরকালীন জীবনে এসেছিল সে সুযোগ। নিত‍্য আসতেন দুজনে, একটু আগে পরে ; বিশেষ আর কারো সাথে আলাপচারিতায় উৎসাহ ছিল না, এমনকি দুজনে যে অজস্র কথার জাল বুনতেন তাও নয়। যেন সবটুকু দিয়ে প্রকৃতির কোলে বসে পারস্পরিক সঙ্গ-সুখ আস্বাদন। আজো এসেছেন, একাকী শান্তি বসু। সামনের পুকুরের দিকে তাকিয়ে নির্দিষ্ট আসনে বসে থাকেন নিবিষ্ট মনে। পুকুরের জলে মৃদু বাতাসে, মাছেদের হুটোপুটিতে, পড়ন্ত বেলায় অস্তমিত রবিচ্ছায়ায় কত যে ছবি__ মনের গভীরেও বোধহয় এক‌ই সাথে আঁকা হতে থাকে পাল্টে পাল্টে যাওয়া জীবনের জলছবি ; অন্তর্দৃষ্টিতে অনুভব দর্শন চলে হয়তো!  এভাবে খানিকটা সময় বসে আস্তে ধীরে একান্ত পরিচিত মুখের সামনে মৃদু হাসি উপহার দিয়ে চলে যান যেমন,আজোও...... হৈচৈ কোলাহলে শান্তি বসুর চিরতরে নিষ্ক্রান্ত সংবাদ আলোড়িত করে রাখলো পার্কের নতুন পুরোনো ভ্রমণকারীদের, ফিকেও হয়ে গেল। উঁহু, নির্দিষ্ট আসন তাঁর অবসানে শূন্য হয়েও হলো না, এলো পূর্ণতা। তবে এবার যে সমন জারি করা হয়েছে ঐ কাঠের বেঞ্চগুলোর উপর!! উচ্ছেদ‌ই হয়ে গেল।
         ‌‌কংক্রিটের বেঞ্চে ভেজা গামছা পেতে শুয়ে থাকে ভবঘুরে মানুষ, বিকেলে ছোট ছোট বাচ্চাদের নিয়ে মায়েরা, এভাবে যার যখন সময় ব‍্যবহৃত হতে থাকলো পরিবর্তিত বেঞ্চ। কাঠের বেঞ্চ__  কত রাগ-রাগিনী অন্তর্নিহিত তার হৃদয়ে!ভাঙ্গা-গড়ার সাক্ষী,নিরবে চলে যাওয়া, থেকে গেল হয়তো কিছু মানুষের স্মৃতিকোঠায়। চুলচেরা ফাটল দেখা দিয়েছে অত‌এব চিকিৎসা হলো, নান্দনিক রূপ পেলো নক্সিকাটা পাথরে পরিবর্তিত কংক্রিটের বেঞ্চ, পাথরের তলায় রয়ে গেল আরো কিছু রাগ-রাগিনী মিশ্রিত ধ্বনি।
___বেএশ্, তাতে হলোটা কি ?
___কি আর হবে! 
___আচ্ছা, ঐ শান্তি না কান্তি সে পুরুষ না মহিলা ?
___তাই জেনেই বা কি হবে? কিন্তু না__হলোনা শেষ, জানার ছিল যে! তাই নটে গাছটি উপড়ে ফেলতে গিয়েও বাদ সাধলো ছোট্ট একটি ঘটনা__
সময় গড়িয়ে গেল তার আবর্তিত নির্দিষ্ট লক্ষ্যে। পার্কের সামনে এক তরুণ গাড়ি থেকে ধরে ধরে নামালো বয়সের ভারে ন‍্যুজ একজনকে। শ্লথ গতি চলনে, দৃষ্টি বড়ো চঞ্চল। চারিদিকে আকুল চাহনি ___এখানেই তো! হ‍্যা, হ‍্যা ঢুকেই বা হাতে___ঐতো, ঐতো পুকুরটা। বাঃ, বাঁধানো হয়েছে, কিন্তু বেএএঞ্চটা___; এগিয়ে, পিছিয়ে অসহায়ের মতো ফ‍্যালফ‍্যাল করে অস্ফুট স্বরে স্বগোতক্তি "এখানেই তো ছিল"!! সামান্য স্থান পরিবর্তিত নুতন বেঞ্চে বসা দুজনের দিকে নিষ্পলক তাকিয়ে।
___আপনি কিছু বলছেন? 
___উনি মনে হয় কিছু খুঁজছেন। কিছু ফেলে গেছেন এখানে? 
____এ‍্যা! হ‍্যা___ 'শান্তি-সুধা' ভেসে এলো অনাদিকালের আবহ সঙ্গীতের সুরে।
দুটি রক্ত-মাংসের প্রাণ আর পাঁচজনের মতোই তাদের‌ও ছিল স্বাভাবিক প্রবৃত্তি ; রাগ অভিমান, হাসি আনন্দ ঘেরা জীবন। সময়ে তাদের অনুভূতি গুলো রূপান্তরিত হতে হতে মিলিয়ে গেছে তবে রেশটুকুতো রয়েই যায়, রয়ে গেছেও। হয়তো ঐ কাঠের বেঞ্চগুলো, ওরাও আর কারো অঙ্গে জুড়ে নতুন করে পেয়ে গেছে প্রাণ! 
" জীর্ণ যা-কিছু যাহা-কিছু ক্ষীণ
                   নবীনের মাঝে হোক তা বিলীন"
তাই শেষ হয়েও গল্পটা শেষ হলো না, হবেও না। জীবনের কিছু ক্ষণ, কিছু মুহূর্ত নানা রঙে রঞ্জিত; থমকে যাওয়া সময়কে স্মৃতির আঁচলে চাপা রেখে দেখি, সুখ খুঁজি বারবার,ঐ ক্ষণে খসে পড়তে পারে তারা, সশব্দে জানান দিতে পারে নবাগত জাতক, কোথাও বা শ্বাস যাত্রা করে অন্তিমের পথে! সময় চরৈবেতি লক্ষ্য নিয়ে চলে ; কিছু সময় , কিছু মুহূর্ত প্রত‍্যেকের জীবনে থমকে আছে , তাই তো কবির লেখায় উঠে আসে "কে বলে গো সেই প্রভাতে নেই আমি"!!  ঠিক।
" যে ফুল ঝড়ে সেই তো ঝড়ে
                ‌      ‌‌ফুল তো থাকে ফুটিতে" অনুভব অনুভূত, ক‍্যালেন্ডারের পাতা, ঘড়ির কাঁটা যাই-ই বলুক না কেন!" শূন্যতা, থেমে যাওয়া গল্প  থেকেই জন্ম নেয় নতুন কাহিনী, এভাবেই" বহে নিরন্তর অনন্ত..."  তাই তো?? কি বলেন আপনারা?










  
        ‌

যখন তখন -কবিতা-শুভদীপ ঘোষ



বানভাসী


শুভদীপ ঘোষ



না এই বর্ষা কোনো মেঘবালিকার কান্না নয়,
না এই বর্ষা কোনো বৈশাখের তৃপ্তি নয়,
এই বর্ষার কোনো নাম নেই,গোত্র নেই,
এই বর্ষা বসুন্ধরার স্বস্তিও নয়
ইহার এক অদ্ভুত আকর্ষণ
স্রোতে,আবর্তে ইহার গতি নিত্যনমিত।
এ যে তোমায় সাধনা হে অপরাধী,
যে অপরাধে আমি বিলাসী
যার দণ্ডে আমি পরিমিত,নিশ্চল।
যে সাধনায় আমি চঞ্চল,ব্যাকুল সারাদিন,
 যার প্রতি পর্ব দহন করে আমায়;
যে দহনে সৃষ্টি হই আমি প্রতি পর্বে।
এই বর্ষা মন পুড়ায় না সৃষ্টি করে;
নতুন নিয়মিত,চঞ্চল সাধনা।
প্রতি নিয়তই রক্তস্রোতে যে রস মিশছে,
যার প্রতিটি তীর হৃদয়কে বিদ্ধ করেনা
জীবনে বিষের প্রভাবটা বোঝায়,
বিষকে ছুঁতে শেখায়,ভালোবাসতে শেখায়।
তাই বিষ নিয়ে বাঁচি আমি,সাধনাও বিষের;
কোনো দূর দেশের প্রান্তরে সেই বিষ হয়তো মৃত্যু চেনাবে।
পুরোনো মৃত্যু থেকে জন্ম নেবে নতুন জীবন;
হে অপরাধী তোমার এই মৃত্যময়ী সাধনায় আমি নতুন নিজেকে খুঁজি।
যদি খোঁজ পেয়ে যাই দূর দেশের পারে কেনো হরিণীর;
যে আমাকে নতুন পথ শেখাবে।





















Main Menu Bar



অলীকপাতার শারদ সংখ্যা ১৪২৯ প্রকাশিত, পড়তে ক্লিক করুন "Current Issue" ট্যাব টিতে , সবাইকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা

Signature Video



অলীকপাতার সংখ্যা পড়ার জন্য ক্লিক করুন 'Current Issue' Tab এ, পুরাতন সংখ্যা পড়ার জন্য 'লাইব্রেরী' ট্যাব ক্লিক করুন। লেখা পাঠান aleekpata@gmail.com এই ঠিকানায়, অকারণেও প্রশ্ন করতে পারেন responsealeekpata@gmail.com এই ঠিকানায় অথবা আমাদের ফেসবুক গ্রুপে।

অলীক পাতায় লেখা পাঠান