অলীক পাতার অন্যান্য সংখ্যা- পড়তে হলে ক্লিক করুন Library ট্যাব টি



। । "অলীক পাতা শারদ সংখ্যা ১৪৩১ আসছে এই মহালয়াতে। । লেখা পাঠানোর শেষ তারিখ ১৫ ই আগস্ট রাত ১২ টা ।.."বিশদে জানতে ক্লিক করুন " Notice Board ট্যাব টিতে"

Sunday, August 26, 2018

যুগলবন্দী ১৭-রম্য রচনা -শম্পা সান্যালঃ সুরজিত মাহাত

    যুগলবন্দী- সংখ্যা # ১৭ 

কলমেঃ  শম্পা সান্যাল
ক্যামেরায়ঃ  সুরজিত মাহাত

রম্য রচনা

সম্পাদক উবাচঃ পাঠকের অবগতির জন্য জানাই যে এই লেখাটি তে আমার প্রিয় শিব-দুর্গার পরিবারের সর্বকনিষ্ঠ সদস্য গনেশ ঠাকুরের চৈত্র সেলে মর্ত্যে আগমন ও নিজের দেড় খানি দাঁত নিয়ে বিব্রত হবার গল্প " দন্ত্যস্থ"র উল্লেখ আমাকে বাধিত করেছে,লেখিকার কাছে আমার কৃতজ্ঞতা অশেষ।






ছবি দেখে লিখতে হবে। কি লিখি! অত কি ছাই পারি!"  
মাথায় কিছুই আসছে না, বনে বাদাড়ে ঘুরে বেড়াচ্ছি যদি কিছু ভাবনা আসে, ওমা! ওটা কে?  যাইহোক, দেখা যখন পেয়েছি আলাপ তো করি! পায়ে,পায়ে এগিয়ে যাই। কি ব‍্যাপার! গোমড়া মুখে বসে আছো যে! এই সময় তাও আবার। তৎক্ষণাৎ তো মাথায় এসে গেল " প‍্যাঁচা কয় প‍্যাঁচানি, খাসা তোর চ‍্যাঁচানি "
  ও বাবা, এটা আর কে না জানে! আর সুকুকে নকল করার কোন‌ই দরকার‌ই  নেই আমার , হে হে আমি কি যাকগে দেখে যা মনে হচ্ছে পেঁচককুলের  হলেও তুমি বাপু লক্ষ্মী ন‌ও। ন‌ও তো ন‌ও,সবাইকে লক্ষ্মী হতে হবে এ দিব‍্যি তো কেউ দেয়নি! তোমার ড‍্যাবাড‍্যবা চোখ দুটো বড়ো সরল, একটু কি ভয়ার্ত! স্বাভাবিক। হতেই পারে। মনুষ‍্যুকুলকে ভয় তো পেতেই হবে। ও আসল কথাই তো জানা হয়নি, তুমি প‍্যাঁচা না পেঁচি গো? রাগ করলে পেঁচি বললাম বলে? আরে, তোমার কি ঘুমের সমস্যা নাকি ! কি ব‍্যাপার! দিনের বেলায় বেরিয়ে পড়েছো যে! পেঁচির সাথে-কি ঠিক ধরেছি তো! ঐজন্য গোমড়া মুখে বসে? আরে বলো না-কাউকে বলবো না, প্রমিস, কি হয়েছে গো? বললাম তো বলবো না কাউকে। ক্বিইইই! আমিও পেঁচি তাই আমাকে-বেশ হয়েছে, দিয়েছে তো বের করে! ঠিক হয়েছে। -নাআআ- না!!!  -তাহলে,ও বুঝে গেছি, বুঝে গেছি আর বলতে হবে না,  তোমারো আমার মতো দশা, তাই তো! অলীক পাতায় লিখবে কি তাই ভেবে ভেবে ঘুম নেই তো! আমারো গো। আরে,  একটাও কমন পড়েনি জানো ! রাতের ঘুম থুড়ি দিনের ঘুম গেছে তো ভোগে?-চুউউপ ।-চুপকরবো!! কেন ? কেন করবো শুনি?
-আমার কোন পেঁচি টেঁচি নেইইই!!
-তা অতো আস্তে আস্তে বলার কি আছে!  নিশাচর, নিশিকুটুম্ব তো ন‌ও ! জোরে কথা বলো। ঐ বিড়বিড়, মিনমিন করে যারা কথা
 বলে, বিরক্ত লাগে। হ‍্হ‍্যা, কি বলছিলে, পেঁচি নেই! তাই হুঁকোমুখো হয়ে বসে আছো!
-না আছে তবে -
-কি ছাই যে বলছো! খোলসা করো তো বাপু।
-আছে ,আবার নেই, মানে আমাকে সে চায় না। আমার ভালোবাসার কোন.....
-বুঝেছি, বুঝেছি । হুঃ, এ গল্প ঘরে ঘরে, তার জন্য তোমার হাসতে তো মানা নেই! ধুত্, যতো সময় নষ্ট।চললাম। আরে, একটা কথা মনে এলো। শিবালয়ের কাছেই থাকে স্বরূপ ,বেশ একটা হৃষ্টপুষ্ট নাদুসনুদুস ইঁদুর যদি দেখতে পাও তৎক্ষণাৎ পাকড়াও করে  স্বরূপকে  ধরে এনে দাও। ও শিবালয় থেকে এনে বাজারে ছেড়ে দিয়ে আর খুঁজে পাচ্ছে না, ফলে প্রেসার ট্রেসার বেড়ে একসা। খুব খুশী হবে, লেখা নিয়ে তোমাকে আর জ্বালাবে না। আরে, শিবালয়ে তো একজন থাকেন। তোমার কেউ তো হন নিশ্চয়ই, কাকীমা,বৌদি যাহোক সম্পর্ক তো একটা আছেই। বলেই জোরে জোরে পেঁচার পাঁচালী-

হুতোম প‍্যাঁচা, নিমপ‍্যাঁচা,কুটি প‍্যাঁচা, গাছ প‍্যাঁচা, শিকরে প‍্যাঁচা,লক্ষ্মী প‍্যাঁচা, কন্ঠি নিমপ‍্যাঁচা,পাহাড়ি নিমপ‍্যাঁচা,উদখী নিমপ‍্যাঁচা, মেটে হুতোমপ‍্যাঁচা,চিতিপেট হুতোমপ‍্যাঁচা,তামাটে মেছো প‍্যাঁচা,মেটে মেছোপ‍্যাঁচা,খয়রা মেছো প‍্যাঁচা,খয়রা গাছ প‍্যাঁচা,দাগিঘাড় কুটিপ‍্যাঁচা, এশীয় দাগিপ‍্যাঁচা,খুড়-লে প‍্যাঁচা, খয়রা শিকরে প‍্যাঁচা,ছোটকান প‍্যাঁচা-পরিযায়ী .....
-থামবে!! প‍্যাচাল পড়া বন্ধ করবে তুমি?
-কেন, কেন !জানো , একারণে খুশী হয়ে....কি বললে ?? আবার বলো, আবার বলো! শিবালয় থেকে ঐ কারণে তোমার বোন খবর পাঠিয়েছেন? স্বাভাবিক। , ঠিক ঠিক যাকগে যা বলছিলাম, বলে ভালো করেছো।  ঐ কারণে চিন্তা! ছোঃ,আরে আগে বলবে তো সেকথা। শোনো, সুন্দরবনের কাছে চলে যাও,ওখানেই মিলবে।  তাইলে আর তোমাকে কি বললাম! খুঁজে খুঁজে আর বাজার পেলো না! জংলি বাজারে নিয়ে যাওয়া কেন বাপু!  যার জন্য যাওয়া সে গুড়ে তো বালি, মাঝখান থেকে-আরে না না, অতো ধন্যবাদ-টাদ দিতে হবে না, এরকম উপকার আমি ফ্রিতেই করে থাকি। ভালো কথা ,তুমি কি জানো ইতিমধ‍্যে তুমি বন্দী? লেন্স আর লেখনীর যুগল মিলনে ।সেও ঐ স্বরূপের ফন্দি, বুঝলে!   তুমি সুন্দরবনে ভয় পেয়ো না, ওখানেই আছেন তিনি। আরে না, না রয়াল বেঙ্গল টাইগার-ছুঁচো সরি ইঁদুর মেরে কখনোই হাত গন্ধ করবে না। আর শিবালয় ছেড়ে তেনার‌ও কি আর ভালো লাগছে!আচ্ছা, চলি এবার। ওদিকে আবার আফটার নুন ডিউটি।
হাঃ,হাঃ,হাঃ কি বলছো ? সেটা আবার কি? আর জানার দরকার নেই গো! ঐ যারে কয় দিন-রাত এক করে খাটা এই আর কি!
যাও, যাও যা বললাম করে ফেলো দিকি! বন্ধন-মুক্ত হ‌ও, দেখে আনন্দ তো পাই! 




                                                                                                               অলঙ্করণঃ ফিরোজ আখতার, স্বরূপ চক্রবর্তী






















যুগলবন্দী ২০ -কবিতা -সম্পা দত্তঃমুস্তাক আহমেদ

    যুগলবন্দী- সংখ্যা # ২০   

কলমেঃ সম্পা দত্ত
ক্যামেরায়ঃ মুস্তাক আহমেদ 

অন্তহীন- আকাশলীনা








তবে,  তুমি কেনো এসেছিলে? পূর্বরাগে, 
মন- বনান্তে,  অন্তহীন- আকাশলীনা।
ফাগুণ- আগুণ- রামধনু' রং এ'
ছড়িয়েছিলে,  অন্তবিহীন- বেখেয়াল মন!!

ঢেকেছিলে কেন? ধোঁয়াশা- আশা- ভালবাসা,, 
একরাশ, মন্দ- ভালোলাগা,  অনুরনন' এ'
নিরেট আচ্ছাদনে।
আলো - আঁধারি জলছবি এঁকেছিলে
দুখী- সুখী, দিনান্তে- নিশান্তে,  তাপে- নিরুত্তাপে।

কিছু আশা,  মিথ্যে ভালবাসা, 
স্বপ্নদিলে সবুজ- অবুঝ,  সংকল্প- উপাসনা, 
মন মন্দিরে।
কেন? আদিগন্ত- অন্তহীন পথে লীন হতে দিলে।
একা ছিলাম,,  বেশ ছিলাম আকাশলীনা,
নিজের স্বর্গরাজ্যের অনুভুতিতে, 
কেন তবে ধরা দিলে মরুভূমির মরীচিকা হয়ে।
দুর্দম- দুধর্ষ- দুর্ধর,,, কষ্ট' টা' চেপে আজ ও' বলি
ভাল থেকো অন্তহীন- আকাশলীনা !
তুমি ভাল থেকো?
তুমি ভাল আছ  কি?




অলঙ্করণ ঃ ফিরোজ আখতার, স্বরূপ চক্রবর্তী














जुगल बंदी २२ : कबिता : अभीक दे सरकार:संपा दत्ता

    JUGAL BANDI No. #22 


 लेखक:  अभीक दे सरकार
फोटोग्राफी संपा  दत्ता 

सावन




सावन का महीना आए, 


आसमान में बादल छाए, 


गरज गरज बिजली चमकाए,


झम झमा झम पानी बरसाए, 


ठण्डी ठण्डी हवा चलाए, 


मोती जैसी बूंद टपकाए, 


मुन्ना मुन्नी खूब नहाए, 


कागज की नाव बहाए, 


पेड़ पौधो में जान आए, 


मिट्टी की खुशबू भी लाए, 


खेत खलियान जगमगाए, 


किसानों के घर खुशियां लाए, 


मेंढक रात को गीत सुनाए, 


मोर दिन में नाच दिखाए, 


काँवड़ का महीना आए, 


चलो भोलेबाबा को जल चढ़ाए, 


जगन्नाथ के रथ भी आए, 


रक्षाबन्धन त्यौहार लाए, 


देखो देखो सावन आए, 


धरती पर बहार लाए।





                                                                        Illustration: Firoz Akhtar and Swarup Chakraborty













যুগলবন্দী ২৩ -কবিতা -সম্পা দত্তঃমুস্তাক আহমেদ


    যুগলবন্দী- সংখ্যা # ২৩   

কলমেঃ সম্পা দত্ত
ক্যামেরায়ঃ মুস্তাক আহমেদ 


 বিরহের পরে




    

মম অন্তর সম মোর প্রিয়তম
 আজ তুমি কাছে নাই, 
ব্যাথা ভরা প্রাণে ব্যকুল হৃদয় নিয়ে
তব পথপাণে তাই চাই।
বহুদিন তুমি কাছে নাই
ওগো মোর প্রিয়প্রাণ সজনী, 
কেমনে কাটাই বল আমি
বিনিদ্র এই দিবস- রজনী।
                            গহন মনের গভীর আঁধারে
                              একাকী পথ চলি আজি আমি
                              তব নিরাশার পথপানে আজ
                               চেয়ে আছি আমি দিবসযামী
                               অস্রুসজল আঁখি নিয়ে…
                               প্রিয়ার বেশে এসেছিনু…
                              তবদ্বারে…
                         একথা আজ স্মৃতি হয়ে মোরমনে
                            ফিরে এসেছে বারে বারে।।
নিদ্রাহীন আঁখিপাতে- শয়ণে স্বপণে
জাগরণে ছিলে মোর সাথে।
কাটাইছ তমসাঘন, সুমধুর কত রাত,
ভালবাসার ডোরে বেঁধেছিলে মোরে
রেখেছিলে হাতে হাত।
বিদায় বেলা দেখেছিলে তব প্রিয়ার
অস্রুসজল আঁখিজল, 
তব হৃদয় ব্যাথায় উথলি উঠেছিল কি 
টলমল?
                           সবই আছে কাছে তবু মনে হয়
                        কিছু নাই, আঁধারে আমি একা
                      চকিত ভীত হরিণীর মত পিছু ফিরে
                    চাই_ যদি পাই  খুঁজে তব  দেখা।
                   ক্লান্ত আমি শ্রান্ত পথিক,  পথমাঝে, 
                   আজি দিশাহারা। গহীন মনের গভীর
                         আঁধারে আজি আমি পথহারা।।




অলঙ্করণ ঃ ফিরোজ আখতার, স্বরূপ চক্রবর্তী



















যুগলবন্দী ২৪ -কবিতা ( বিশেষ ) -সম্পা দত্ত দেঃ সম্পা দত্ত দে

    যুগলবন্দী- সংখ্যা # ২৪   

কলমেঃ সম্পা দত্ত দে
ক্যামেরায়ঃ সম্পা দত্ত দে

যুগল বন্দী

সম্পাদকের কথাঃ বন্ধুরা, এই ছবিটি আপনাদের এর আগে দেখানো হয়নি,  ছবিটি ও সাথে লেখাটি সম্পা দি পাঠান যুগল বন্দী সংখ্যার জন্য একেবারে প্রথম এন্ট্রি হিসেবে, একের লেখা অন্যের ছবি ব্যাপার টি তখন অনেকের কাছে পরিষ্কার ছিল না, তাই, উনিও ছবি ও লেখা একই সাথে পাঠান, প্রথমে নিয়ম অনুযায়ী এটি বাদই যাচ্ছিল-  কিন্তু অসাধারণ এই লেখাটি ও তার সাথের ছবিটি "যুগল বন্দী" নামকরণ  কে সার্থক করে তোলে, এবং আমাদের সকলের প্রচেষ্টার মুখপাত্র হয়ে ওঠে, একে অপরের পরিপুরক, সহায়ক ই  হ'ল  "যুগল বন্দী ", লেখাটি সেই বার্তা ই বহন করছে। তাই, এই লেখাটি বিশেষ লেখা হিসেবে স্থান  পেল  "যুগল বন্দী" সংখ্যায়।





বৃষ্টিস্নাতা প্রথম সবুজ প্রেম,
সবুজে সবুজে ভরা ছয়লাপ_____
কিছু হারানো সময়-স্মৃতি,
শেকড়ের সন্ধানে ফিরে পাওয়া
হারানো শৈশব দুরন্ত চঞ্চল
 ভালোবাসার আত্মিক ছোঁয়া____

বহুদূর পিছমোড়া সময়-সংঘাত,
দুহাতে​ মেখে নেওয়া আদুরে সবুজ,
কুড়িয়েছি মুঠোভরা শৈশব,
ঝরাপাতারা মুখ লুকিয়েছে​ আজ
অরণ‍্য-গ‍্যালারী জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে 
শেষ বিকেলের লাজবন্তী সূর্যের আভা

পড়শী আকাশ থমকে গেছে,
অরণ‍্য বলে চেয়ে দেখ সবুজের​ কোল জুড়ে নেমেছে আজ____
 খুশি খুশি ভালো লাগা ভালোবাসার 
একটুকড়ো সংসার যাপন মানচিত্রের​ অবকাশ!


অলঙ্করণ ঃ ফিরোজ আখতার, স্বরূপ চক্রবর্তী













যুগলবন্দী ২৫ -কবিতা -সান্ত্বনা দাসঃ ফিরোজ আখতার

    যুগলবন্দী- সংখ্যা # ২৫  

কলমেঃ সান্ত্বনা দাস
ক্যামেরায়ঃ ফিরোজ আখতার

বৃষ্টি তুই কার?



বৃষ্টি তুই কার? 
তোকে আমি ধরব বলে, 
তোর ফোঁটা গায়ে মাখব বলে
ফিরছি বারে বার। 
বৃষ্টি তুই মুক্তো হবি, 
হীরে,মাণিক,পান্না?
তুই হবি আজ একলা ঘরে
গোপন রাতের কান্না।
বৃষ্টি তোর ষ্পর্শ আসুক
আমার চোখের পাতায়,
আমার গালে,আমার ভালে
ঝরুক আমার মাথায়।
বৃষ্টি আসুক ফোঁটায় ফোঁটায়
মৌবনটা ঘিরে, 
বৃষ্টি আসুক হাসি কান্নার
স্নিগ্ধ অচিন সুরে,  
ছুট্ লাগাল মনটা আমার
রূপকথার এক দেশে, 
বৃষ্টি,তুই রাজপুত্তুর 
আসিস হাওয়ায় ভেসে।

অলঙ্করণ ঃ স্বরূপ চক্রবর্তী, ফিরোজ আখতার















Main Menu Bar



অলীকপাতার শারদ সংখ্যা ১৪২৯ প্রকাশিত, পড়তে ক্লিক করুন "Current Issue" ট্যাব টিতে , সবাইকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা

Signature Video



অলীকপাতার সংখ্যা পড়ার জন্য ক্লিক করুন 'Current Issue' Tab এ, পুরাতন সংখ্যা পড়ার জন্য 'লাইব্রেরী' ট্যাব ক্লিক করুন। লেখা পাঠান aleekpata@gmail.com এই ঠিকানায়, অকারণেও প্রশ্ন করতে পারেন responsealeekpata@gmail.com এই ঠিকানায় অথবা আমাদের ফেসবুক গ্রুপে।

অলীক পাতায় লেখা পাঠান